ভোলায় ঝর্ণিঝড় ‘ফর্ণি’র তান্ডবে প্রায় দেড় শতাদিক কাঁচা ঘর বাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এতে প্রায় ৫ কোটি টাকার মত ক্ষতি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী ক্ষতিগ্রস্তদের। এ সময় ঘরের চাপা পরে ভোলা সদরের দক্ষিণ দিঘলদীর কোড়ালিয়া গ্রামের রানু বেগম নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও জেলার সাত উপজেলায় ঘূর্ণিঝড়ের গাছ ও ঘর চাপায় প্রায় ২৪/২৫ জন আহত হয়েছে।
এদিকে, জেলা প্রশাসক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত পরিবারের জন্য ২৫ হাজার টাকা, আহতদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা এবং বিধ্বস্ত প্রতি ঘরের জন্য ২ বান করে টিন বিতরণ করা হবে।
জেলা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে শুক্রবার মধ্য রাত থেকে ভোলায় ভারী বৃষ্টি ও বাতাস শুরু হয়। ভোলা মধ্যরাত থেকে ৪৮.৭ মি.মিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বর্তমানে ৫৫/৬০ গতী বেগে বাতাস বইছে।
আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ৪ টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভোলা জেলা জুড়ে থেমে থেমে ভারী বাতাস বইছে। অনেক সড়কে গাছ ও বিদ্যুতের খুটি এবং তার পরে সড়কে যান বাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।