ভূটান এ্যাম্বাসীর পক্ষথেকে চিলমারী নদী বন্দর পরিদর্শণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে ভূটানের এ্যাম্বাসীর পক্ষথেকে চিলমারী নদী বন্দর পরিদর্শণ করেন রয়েল ভূটান এ্যাম্বাসীর সিডিএ.এ.আই মিঃ কি জাং ওয়াং চুক ও কাউন্সিলর (ট্রেড) মিঃ ডুমাং। এ সময় চিলমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শওকত আলী সরকার বীরবিক্রম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মোঃ শামসুজ্জোহা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ‘বি’ সার্কেল মোঃ আল মাহমুদ হাসান, চিলমারী মডেল থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ মোঃ আমিনুল ইসলাম, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এমডি আখতারুল ইসলাম ও মোঃ মঞ্জুরুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ভূটান এ্যাম্বাসীর কর্মকর্তাগণ জানান, ২০১৭ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভূটান সফরে যান এবং চলতি বছর ভূটানের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে আসলে বাংলাদেশ ও ভূটানের মধ্যে ১৬টি পণ্য আনা নেয়ার ব্যাপারে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের বন্দরগুলো পরিদর্শণ করে দেখা হচ্ছে যে, কোন বন্দর থেকে মালামাল আনা নেয়া হবে। ভারতের ধুপড়ী থেকে বাংলাদেশের নারায়ানগঞ্জ বন্দর থেকে ভূটানের মালামালা আনা নেয়া করা হবে বলে তারা জানান। চিলমারী বন্দরের অবকাঠামো নির্মিত হলে চিলমারী নদীবন্দর ব্যবহার করা হবে বলে তারা জানান।