মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান করেছে বিআইডব্লিউটিএ কতৃপক্ষ। সারাদেশে বিআইডব্লিউটিএ’র জায়গায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানের অংশ হিসেবে বুধবার দুপুর ১২ টায় বিআইডব্লিউটিএ’র ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ অভিযান পরিচালনা করেন। মুন্সীগঞ্জ পুলিশ লাইন, লৌহজং থানা পুলিশ ও শিমুলিয়া নৌ পুলিশের সহযোগিতায়।
বিআইডব্লিউটিএ কর্মমর্তারা জানায় শিমুলিয়া ফেরী ঘাটে আজ বেলা ১১ টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২ টা, এক ঘন্টার মধ্যে নিজ নিজ অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়। এর আগে নোটিশ করলেও কেউ স্থাপনা সরিয়ে নেননি। এখানে প্রায় ৩ শতাধিক দোকানপাট রয়েছে। আজ দুপুর ২টা পর্যন্ত শতাধিক স্থাপনা বিআইডব্লিউটিএ’র এক্সাভেটর (ভ্যাকু) দিয়ে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে কতৃপক্ষ।
দুপুর ১২ টা থেকে অভিযান শুরু হওয়া বিকাল ৫ টা পর্যন্ত এক টানা চলবে। আবার আগামি কাল সকাল থেকে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বাকি থাকা অবৈধ স্থাপনা গুলো ও গুড়িয়ে দেওয়া হবে।
অভিযান শুরুতে উপস্থিত ছিলেন লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাবিরুল ইসলাম খান ও লৌহজং থানা কর্মকর্তা ইনচার্জ মোহাম্মদ আলমগীর হোসাইন। এ ছাড়া অভিযান পরিচালনায় সাথে ছিলেন যুগ্ন পরিচালক বন্দর বিভাগ- মো. গোলজার আলী, উপপরিচালক নৌ সংরক্ষন ও পরিচালন বিভাগ- এসএম আজগর আলী, শিমুলিয়া নৌ বন্দর কর্মকর্তা -মো. শাহালম মিয়া, সহকারি পরিচালক নৌ নিট্রা- সাহাদাত হোসেন, সহকারি পরিচালক নৌ সংরক্ষন ও পরিচালন বিভাগ- মো. জসিম মিয়া, নৌ পুলিশ পরিদর্শক- মো. আমিনুল ইসলাম, লৌহজং থানা পুলিশ পরির্দশক (তদন্ত) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান প্রমুখ।