শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও মেধার বিকাশ সহ মানবদেহে জিংকের প্রয়োজনীতা নিয়ে মঙ্গলবার পিরোজপুর সদরে উচ্চ ফলনশীল জিংক সমৃদ্ধ ব্রি ধান ৭৪ ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলার পূর্ব জুজখোলা কালি মন্দিরের মাঠে বিকালে মুকুন্দ হালদারের সভাপতিত্বে মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির, ইউ পি সদস্য সবিতা রানী গাইন, উপ সহকারী কর্মকর্তা মেহেদি হাসান ও সবুজ হোসেন। আর্šÍজাতিক সংস্থা হারভেস্ট প্লাস বাংলাদেশ এবং উদ্যোগে ও স্বদেশ উন্নয়ন কেন্দ্র - সুখ এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত মাঠ দিবসের আলোচনায় শুভেচ্ছ বক্তব্য রাখেন- সুখ এর সমন্বয়কারী সেলিম হাওলাদার, সভায় বক্তরা বলেন উচ্চ ফলনশীল জিংক সমৃদ্ধ চালে মানুষের রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভুমিকা রাখেন। জিংকের অভাবে শিশুদের মেধার বিকাশ ঘটে না এবং ক্ষুধা মন্দা দেখা দেয়, জিংকের অভাবে ছেলে মেয়েরা খাটো হয়। কিশোররী মেয়ে ও গর্ভবতী মায়েদের জিংকের অভাবে শারীরিক দুর্বলতা সমৃদ্ধ ধান চাষাবাদ করা খুবই প্রয়োজন। উচ্চ ফলনশীল এই ধান হেক্টর প্রতি ৭/৮ টন উৎপাদন হয়। মাঠ দিবসে ধান উৎপাদনের নানা সফলা ও অসুবিধা তুলে ধরেন কৃষক। মাঠ দিবসে দুই শাতাধীক কৃষক কৃষাণী উপস্থিত ছিলেন।