ভোলার তজুমদ্দিনে ঘূর্ণিঝড় ফণির আঘাতে ঘরবাড়ি, জমির ফসল,কাঁচারাস্ত, বেড়িবাধসহ গাছপালা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। উপজেলা চেয়ারম্যান, নির্বাহি কর্মকর্তাসহ জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তারা ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শণ করে খোঁজ খবর নেন।
প্রকল্প বাস্তবায় কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাতে ঘূর্ণিঝড় ফণির আঘাতে তজুমদ্দিন উপজেলায় ২শত ৮০টি কাঁচা ঘরবাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এ ছাড়া ৫শত ৭০ একর ফসলি জমির ফসল, ২০ কি.মি কাঁচা রাস্তা, ৫কি.মি বেড়িবাঁধ ও ১শত ৩০ একর জমির গাছপালা আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার দাস বলেন, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। প্রশাসনের পাশাপাশি সি.পি.পি সেচ্ছাসেবকরাও ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতিতে অংশ নেয়। উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ¦ মোশারেফ হোসেন জানান, মসজিদ মাদ্রাসাসহ বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এ বছর ঘূর্ণিঝড় বিষয়ে সরকারের প্রস্তুতি ও ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা থাকায় জান-মালের তেমন ক্ষতি হয়নি।