লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার মজুপুর গ্রামে বুধবার সকালে প্রতিপক্ষর লোকজন সোনালী ব্যাংক কর্মচারী শাহ আলমের নির্মানাধীন ভবন ভাংচুর ও লুটপাট করেছে। এ সময় বাধা দিলে ভাংচুরকারীরা শাহ আলমের স্ত্রী তাহেরা সুলতানা,কন্যা শামিয়া আক্তার,স্বজন ইমতিয়াজ,ইয়ামিন,মামুন,সাইফুল ইসলাম,তোফায়েতকে পিটিয়ে আহত করে। এ ব্যাপারে শাহ আলমের স্ত্রী তাহেরা সুলতানা হাসেম কন্ট্রাক্টরকে প্রধান আসামি করে ৯জনের বিরুদ্ধে থানা এজাহার দায়ের করেছে।
সুত্রে জানায়,উপজেলার মজুপুর গ্রামের বড় স্বর্নকার বাড়ির লকিয়ত উল্যাহর পুত্র সোনালী ব্যাংক হাই কোর্ট শাখার চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী শাহ আলম পৈত্রিক সম্পত্তিতে ইমারত নির্মান করতে গেলে প্রতিপক্ষ ফিরোজা বেগম আদালতে ১৭৭/১৯ মিছ মামলা করে। কিন্তু মামলা শুনানীতে প্রয়োজনী কাগজপত্র উপস্থাপন করতে না পারায় খারিজ হয়ে যায়। এতে শাহ আলম পুনরায় নির্মান কাজ শুরু করলে একই গ্রামের হাসেম কন্ট্রাক্টরের নির্দেশে থানা একটি অভিযোগ করে। শাহ আলমের স্ত্রী তাহেরা সুলতানা বলেন, বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হাসেম কন্ট্রাক্টরের নির্দেশে নুরনবী-নুর হোসেন গং পরিকল্পিত ভাবে হামলা চালিয়ে নির্মানাধীন ভবনে পিটার ভাংচুর করে রড় এবং সিমেন্ট নিয়ে যায়। বাধা দিলে ৮জনকে পিটিয়ে আহত করে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অভিযুক্তদের কাউকে পাওয়া যায়নি। রামগঞ্জ থানার ওসি মোঃ তোতা মিয়া বলেন,শাহ আলমের স্ত্রী তাহেরা সুলতানার দায়ের করা এজাহার তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচেছ।