নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার ১নং কুল্লাগড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সুব্রত সাংমার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে।
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সুব্রত সাংমা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে একগোয়ামী ভাবে তার নিজস্ব মতামতে সকল কাজ-কর্ম করে থাকার অভিযোগ উঠেছে। উল্লিখিত অভিযোগগুলি হল ক্ল্লুাগড়া ইউনিয়নের সামাজিক বনায়ন কর্মসূচীর তিনটি রাস্তার গাছ বিক্রয় করে ২৬লক্ষ টাকা নিজেই আত্মসাৎ করেছেন যাহার কোন হিসাব নিকাশ ইউপি অফিসে নেই, হোল্ডিং টেক্স সকল খানা থেকে ১ শত টাকা হিসাবে আদায় করে অন্ততঃ ৩ লক্ষ টাকা আতœসাাৎ করেছেন ওই টাকার কোন বিল ভাউচার পরিষদে জমানেই, পরিষদের সভায় সদস্যদের মতামত নেওয়া হয়না, ভিজিডি.ভিজিএফ ও বিভিন্ন প্রকার সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী মূলক কাজ উৎকুজের বিনিময়ে করে থাকেন, বয়স্কভাতা.বিধবাভাতা.মাতৃত্বকালভাতাভোগী প্রত্যেক উপকারভোগীর নিকট হতে ১২ শত টাকাকরে হাতিয়ে নেওয়া, ২০৪ জন ভিজিডি কার্ডধারী প্রত্যেকের নিকট হইতে ৬ শত টাকা হারে(রসিদ বিহীন)ভাবে হাতিয়ে নেওয়া, অভিযোগকারীকে টিআর.কাবিখা.কৃষিভর্তুকী.সোলার প্যানেল.ঘর.টিউভয়েলসহ এমনকি ঈদুল আযহার আগে রিরিফের মাল দেওয়ার কোন ব্যক্তির নাম তিনি গ্রহন করেন নাই। এমন অভিযোগ তুলেধরে ১৮আগস্ট রোববার জেলা প্রশাসক বরাবর এক লিখিত আবেদন করেছেন তাঁর পরিষদের ২নং আসনের ৪.৫.৬ নং ওয়ার্ডের বর্তমান মহিলা ইউপি সদস্যা শারমিন সুলতানা। অবগতির জন্য উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় প্রেসক্লাবে অভিযোগের অনুলিপি দেন তিনি। এসব অভিযোগ তদন্ত সাপেক্ষে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান সুব্রত সাংমা’র বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহনের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবী জানান তিনি। এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান সুব্রত সাংমা’র সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেণ।