সনাতন ধর্মালম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূগাপূজা। আগামি ৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে এই উৎসব। ইতোমধ্যে প্রতীমা তৈরির কাজ শেষ হয়েছে এখন পুরো দমে চলছে সাজ সজ্জার কাজ। এবছর তজুমদ্দিন উপজেলার ১২টি স্থানে অনুষ্ঠিত হবে দূগাপূজা উৎসব। স্থানগুলো হলো দাশের হাট বাজার, অনিল বাবজীর আশ্রম, নিমচাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে, ভূবন ঠাকুর বাজার, শিবশক্তি মন্দির, ডাওরী বাজার, মা করুণাময় মন্দির, শশিগঞ্জ বাজার, গৌর গোবিন্দ আশ্রম, শশিগঞ্জ কালি বাড়ি, উপজেলা কলোনি মন্দির, পশ্চিম পাড়া হরি মন্দির।
গোলকপুর শারদীয় সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটির সহ-সভাপতি বাবু কার্তিক চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, আমাদের এই মন্দিরে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও দূর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে পূজার প্রায় সকল আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। আগামি শুক্রবার শ্রী শ্রী শারদীয় দূর্গা দেবীর ষষ্ঠাদি কল্পারম্ভ এবং ষষ্ঠী পূজা প্রসস্তা সায়ংকালে দেবীর আমন্ত্রণ ও অধীবাসের মধ্যে দিয়ে পুর্জা অনুষ্ঠিত হবে।
তজুমদ্দিন উপজেলা পূজা উৎযাপন কমিটির সভাপতি বাবু বিমল বিশ্বাস বলেন, প্রতিটি পূজা মন্ডপে সরকারি ভাবে ৫শ কেজি করে চাল অনুদান পাওয়া গেছে। সাজ সজ্জার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে আশা করি প্রতি বছরের ন্যায় এবারও সুশৃঙ্খল পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে শারদীয় দূর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
তজুমদ্দিন থানা কর্মকর্তা ইনচার্জ মোঃ ফারুক আহম্মেদ বলেন, শান্তিপূর্ণ ভাবে, উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে দূর্গা পূজা উদযাপনের জন্য ৫ স্থরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। পুলিশ, ডিবি, আনসার, ডিএসবির পাশাপাশি র্যাবের একটি ভ্রাম্যমান দল সবসসয় টহলে থাকবে।