সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত এক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো মদ বিক্রি কমে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র-নিয়ন্ত্রিত দোকান থেকে পর্যটকদের মদ কেনার সুযোগ করে দিতে এ সংক্রান্ত আইন শিথিল করেছে দুবাই। আগে কেবল লাইসেন্সধারী বাসিন্দারা মদ কেনার ক্ষেত্রে এ সুবিধা পেতেন। নতুন আইনে দুবাই প্রথমবারের মতো পর্যটকদের মদ কেনার অনুমতি দিয়েছে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক মন্দার মাঝে এ পদক্ষেপ নিয়েছে আরব্য উপদ্বীপের তেলসমৃদ্ধ দেশটি। এতদিন ধরে দুবাইয়ে পর্যটকদের জন্য অনুমতি ব্যতীত মদের গ্লাস বা বিয়ারের ক্যানে চুমুক বা মধ্যাহ্নভোজনে শ্যাম্পেন পান করা ছিল বেআইনি। তবে বিক্রির আগে কারও কাছেই অনুমতিপত্র দেখতে চাইতেন না পরিবেশকরা।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত এক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো মদ বিক্রি কমে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র-নিয়ন্ত্রিত দোকান থেকে পর্যটকদের মদ কেনার সুযোগ করে দিতে এ সংক্রান্ত আইন শিথিল করেছে দুবাই। আগে কেবল লাইসেন্সধারী বাসিন্দারা মদ কেনার ক্ষেত্রে এ সুবিধা পেতেন।
নতুন আইনে দুবাই প্রথমবারের মতো পর্যটকদের মদ কেনার অনুমতি দিয়েছে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক মন্দার মাঝে এ পদক্ষেপ নিয়েছে আরব্য উপদ্বীপের তেলসমৃদ্ধ দেশটি।
এতদিন ধরে দুবাইয়ে পর্যটকদের জন্য অনুমতি ব্যতীত মদের গ্লাস বা বিয়ারের ক্যানে চুমুক বা মধ্যাহ্নভোজনে শ্যাম্পেন পান করা ছিল বেআইনি। তবে বিক্রির আগে কারও কাছেই অনুমতিপত্র দেখতে চাইতেন না পরিবেশকরা।
তবে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানো এবং প্রকাশ্যে মদ্যপান অবৈধই থাকছে দেশটিতে। সম্প্রতি প্রকাশিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, দোকান থেকে কেনা যেকোনো মদ শুধু ‘হোটেল রুম বা বাসায়’ পান করা যাবে।
উল্লেখ্য, মদ খাওয়ার ক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যে এগিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির শারজায় মদ নিষিদ্ধ হওয়ার পরও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, আমিরাতে বছরে মাথাপিছু মদ্যপানের পরিমাণ ৩ দশমিক ৮ লিটার।