নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ৭নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন ভূঁইয়া বিরুদ্ধে কাজ না করে অর্থ আত্মসাৎ, দুনীর্তি, লোকজনের সঙ্গে খারাপ আচারণের ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ্্ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছে পরিষদের ৫ সদস্য। গতকাল দুপুরে পরিষদের বারান্দায় ওই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিষদের মেম্বার হাসিনা আক্তার, এমদাদ উল্লাহ মাসুদ, কাজী জহিরুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন ও ফিরোজ আলম।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য প্রদান করেন এমদাদ উল্লাহ মাসুদ। এ সময় তিনি চেয়ারম্যান রুহুল আমিন ভূঁইয়া বিরুদ্ধে এল.জি.এস.পি, ৫টি প্রকল্পের কাজ না করে অর্থ আত্মসাত করেন। যার মধ্যে ইউপির ৪নং ওয়ার্ডের আলমগীরের চা দোকানের পিছনে লেট্রিন, ইউপির ৫নং ওয়ার্ডেরে গাইড ওয়াল, ইউপির ৮নং ওয়ার্ডের হাজ¦ী আবু তাহেরের বাড়ির পাশে^ পুরাতর লেট্রিন রং করে নতুন করেছে বলে অর্থ আত্মসাত, দক্ষিন রাজারামপুর আমির আলী হাজ¦ী বাড়ির রাস্তার ব্রিক সলিং করা হয় নাই, ও উত্তর মোহাম্মদপুর সরকারি স্কুলের পাশে^ লাল মিয়ার হুজুরের বাড়ির পাশে গাইড ওয়াল করা করা হলেও খুটি দেওয়া হয়েছে কম। এছাড়াও ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ভূমি উন্নয়ন করের ১% সম্পূন্ বাস্তবায়ন করা হয়নি বলে লিখিক ভাবে জানান। তছাড়াও চৌকিদারী ও হোল্ডিং টেক্সের নামে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে টাকা আত্মসাৎ এবং নাগরিকত্ব সনদ নিতে আসা লোকজনের সঙ্গে খারাপ আচারণ করা।
এব্যাপারে যোগাযোগ করলে চেয়ারম্যান রুহুল আমিন ভূঁইয়া তার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, শতভাগ কাজ করে বিলের টাকা উত্তলোন করা হয়েছে। ্্্্্্্্্্্্ইউপি কার্যালয়ের কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলের এটির কাজও শতভাগ করা হয়েছে। কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে পরিষদেও বাথরুম-টয়লেট,দেওয়ালের পলেস্তোরা,জানালা,পরিষদ ভবনের পিলার পাটল ধরা এবং প্লাগ স্টার্ড টি বাশেঁর। ওই খুটিদিতে উঠছে জাতায় পতাকা।