ঝালকাঠি জেলায় রোববার দুপুর পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টাইনের থাকা ১৬১ জনের মধ্যে নির্ধারিত ১৪ দিন মেয়াদ শেষ হওয়ায় ৩২জন প্রাবাস ফেরৎ ব্যাক্তিকে রিলিজ করা হয়েছে। সর্বশেষ তথ্যমতে ১২৯ জন স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে হোম কোয়েরেন্টাইনে থাকার কথা নিশ্চিত করেছেন ঝালকাঠি সিভিল সার্জন ডা. শ্যামল কৃষ্ণ। অপরদিকে সরকারী নির্দেশনা না মেনে হোম কোয়েরেন্টাইনে না থেকে বাহিরে চলাফেরা করায় মোট ৭ জনকে মোট ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত। প্রতিদিন সকাল ৮ টু ৮টা রিপোর্ট আপডেট করা হয়। তবে অনেক রোগী অভিযোগ করে বলেছেন যে ডাক্তাররা করোনা আতঙ্কে ঠিকমত চিকিৎসা দিচ্ছেনা। অনেক দূর থেকে তাদের সাথে কথা বলে ব্যবস্থাপত্র প্রদান করছেন।
ঝালকাঠি সিভিল সার্জন ডা. শ্যামল কৃষ্ণ বলেন, ১মার্চ থেকে বিদেশ থেকে আসা প্রবাসীদের এ তথ্য কাউন্ট করা হচ্ছে। হোম কোয়ারেন্টাইনের আওতায় অনেককেই আনা সম্ভব হয়নি। ঠিকানা নিয়ে অনেকের বাড়িতে গিয়েও খুঁজে পাওয়া যায়নি। আবার অনেকের অস্থিত্বও পাওয়া যায়নি। াসপাতালে চিকিৎসা সংক্রান্ত সবাই সুরক্ষিত নেই। সদর হাসপাতালের জন্য ১শত পিপি স্টকে রয়েছে। আর ৪ উপজেলায় ৫টা করে পিপি বরাদ্ধ হয়েছে। দুএক দিনের মধ্যে তা পৌছে যাবে। পিপি মানে আক্তান্ত ব্যক্তিকে সেবা দিতে সেফটি সম্বলিত পোশাক। আমরা সাধ্যমত চিকিৎসা সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। জেলা হাসাপাতাল আন্তর্জাতিক মানের সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ এখানে সিসিইউ, আইসিউসহ অনেক আধুনিক ও জরুরী চিকিৎসা সেবা দেওয়ার সারঞ্জাম নেই।