বগুড়া শহর ও এর আশপাশের এলাকা সহ বিভিন্ন উপজেলাকে জীবানুমুক্ত করতে মাঠে নেমেছে জেলা পুলিশ। এ সময় স্থানীয় থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ সহ বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটকে মঠে দেখা গেছে।
তারই অংশ হিসাবে বুধবার বিকালে থেকে জেলা পুলিশের জলকামান বহর থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে জীবনাণুনাশক মিশ্রিত পানি ছিটানো হয়েছে। বিকাল ৩টায় শহরের প্রানকেন্দ্র সাতমাথায় পুলিশের জীবাণুমুক্তকরন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বগুড়ার পুলিশ সুপার মুহাঃআলী আশরাফ ভুঞাঁ বিপিএম(বার)।
এসময় তিনি সেখানে উপস্থিত প্রিন্ট ও বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ারম্যানদের উদ্দেশ্যয় বলেন, তাদের এপিসিকে সংযিত জলকামানের ধারন ক্ষমতা প্রায় সাড়ে ৬হাজার লিটার পানি। প্রাথমিক অবস্থায় শহর ও শহরের আঁশ পাশে জীবানুমুক্ত কার্যক্রম শুরু করা হলেও পর্যায়ক্রমে প্রতিটি উপজেলায় করা হবে। তিনি জানান, কোরানা মুক্ত কার্যক্রমের অংশ যতবার বার প্রয়োজন পুলিশের জলকামান ততবার জীবাণুনাশক মিস্রতি পানি ভরবে এবং অব্যাহত ভাবে তা ছিটানোর কাজ করবে। তিনি এ সময় জনগনের নিরাপত্তায় পুলিশ বাহিনীর সদস্যদেরও সুরক্ষার কথা বলেন। এরি মধ্য পুলিশ সদস্যদের মধ্য প্রায় ২হাজার মাস্ক ও সাড়ে ৪হাজার হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরনের কথা জানান তিনি।
কোরানা ভাইরাস থেকে সুরক্ষা রাখাকে জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সদস্যদের মাঝে জীবাণুনাশক হ্যান্ড সানেটাইজার ও মাস্ক বিতরন করা হয়েছে। বুধবার সকালে বগুড়া জেলা পুলিশ লাইন্সের মিলনায়তনে জেলায় কর্মরতও বিভিন্ন থানা পুলিশ সদস্যদের জন্য হ্যান্ড স্যানেটাইজার বিতরন করেন পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞাঁ বিপিএম(বার)। এ সময় উপস্থিতি জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন বগুড়া সদর থানা সহ প্রত্যক থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ (সার্বিক)গন।