ককসবাজারের মহেশখালীতে পিতা মৃত্যুর সঠিক বিচার পেতে প্রয়োজনে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করার দাবী জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে স্ত্রী,পুত্র সন্তানরা। সংবাদ সম্মেলন করার পর ও কোন ধরনের সুরাহা না পেয়ে হতাশ পরিবারের লোকজন। উপজেলার বড় মহেশখালীর পূর্ব জাগিরাঘোনা গ্রামে ৫মে সংগঠিত বহুল আলোচিত এবং নুর শফি,র মৃত্যুর ঘটনাকে পরিকল্পিত খুন দাবি করে আজ ১১ই মে ২০২০সন্ধ্যা ৭টায় মহেশখালী উপজেলা সদরের মায়েশা মিডিয়া সেন্টারে মৃত শফির ২স্ত্রী,ভাই,ছেলে মেয়েরা সহ পরিবারের সদস্যরা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে। লিখিত বক্তব্য মৃত নুর শফির পুত্র খাইরুল আমিন উল্লেখ করেন গত ৫ ই মে সুস্থ অবস্তায় তারাবী নামাজে যাওয়ার পর মৃত হয়েই বাসায় ফিরেন তিনি।পরিবারের দাবি,মৃত শফির ভাই নুরুচ্ছফার সাথে তাদের দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিরোধ চলছিল।
তারই জের ধরে,চাচাতো ভাই মোহাম্মদ ইসলাম এবং কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা ৫ই মে রাতে শফি তারাবীর নামাজ পড়ে বাসায় ফেরার পথে বেধড়ক মারধর করে এবং তিনি ঘটনাস্তলেই মারা যান বলে দাবি করেন মৃত শফির পরিবার।তারা আরো দাবি করেন,ইসলাম এবং তার দলবল খুব পরিকল্পিতভাবে মৃত শফিকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে পরিকল্পিত খুনকে হার্ট অ্যাটাকে রূপদান করে এবং শফির লাশ বাড়ির উঠানে রেখে আসেন।পরবর্তীতে স্তানীয় কিছু প্রভাবশালী সন্তাসী পরিবারকে চাপ দিয়ে লাশের দাপনকার্য দ্রুত সম্পাদন করতে বাধ্য করে এবং তাদের এখনো প্রতিনিয়ত হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন বলে দাবি করেন।
পিতার মৃত্যুর সঠিক বিচার চেয়ে থানায় এজহারার দায়ের করলে সর্বশেষ,শফির হত্যাকারীদের শাস্তি দেওয়ার জন্য প্রয়োজনে ওনার লাশকে কবর থেকে উঠাতেও প্রস্তুত আছে বলে জানান-শফির পরিবার। তারা জানান,মহেশখালী থানায় একটি লিখিত এজাহার জমা দেওয়া হলেও এখনো থানায় ঘটনাটি তদন্ত করেনি।
আইনানুগ গ্রহনের জন্য পরিবারের পক্ষে সরকার প্রতি আহ্বান জানান