কেশবপুর মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষক আবদুল খালেক হয়রানিমূলক মামলায় আদালত থেকে জামিন নিলেও বাদী পক্ষের হুমকীর মুখে বাড়ি ঢুকতে পারছেন না। এ ঘটনায় শিক্ষক আবদুল খালেক নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা রক্ষায় কেশবপুর থানায় জিডি করেছেন যার নম্বর ৪৭৯।
কেশবপুর উপজেলার সফরাবাদ এলাকার মৃত আবদুল মজিদ মোড়লের ছেলে কেশবপুর মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষক আবদুল খালেক জিডিতে উল্লেখ করেছেন যে,একই এলাকার মৃত মোহাম্মদ আলী মোড়লের ছেলে বজলুর রহমান, বজলুর রহমানের ছেলে পলাশ হোসেন,আব্দুল সাত্তারের ছেলে জামাল হোসেন ও কওছার আলী মোড়লের ছেলেদের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। যার সুত্র ধরে অভিযুক্তরা বিভিন্ন রকম হুমকীসহ গত ১২ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫ টার দিকে বসত বাড়ির পাশে যাতায়াতের পথে আমার ও পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রকম অশ্লিীল গালিগালাজসহ মিথ্যা মামলায় হয়রানি ও হত্যার হুমকী দেয়। এ দিন শিক্ষক আবদুল খালেক কেশবপুর থানায় নিজের ও পরিবারের রিাপত্তা চেয়ে কেশবপুর থানায় জিডি করেন যার নম্বর ৪৭৯,তারিখ ১২/০৯/২০। শিক্ষক আবদুল খালেক মোড়ল জানান, বজলুর রহমান তাদের নামে একটি মামলা করে গত ৭সেপ্টেম্বর তারিখে এ মামলায় তিনিসহ পরিবারের ৪জনসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৪/৫ জনের নামে মামলা করে। এ মামলায় তিনি বিজ্ঞ আদালত থেকে জামিনে আসেন। কিন্তু ওই মামলার বাদীও তার সঙ্গীরা অব্যহত হুমকী দেয়ায় তিনি নিজ বাড়িতে যেতে পারছেন না।