বাগেরহাটের কচুয়ায় নবাগত ওসির নেতৃত্বে গতকাল গ্রেপ্তার হলো ০৪ জি আর মামলার আসামি ও ২ মাদক সেবী। কচুয়া উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেড ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুজিৎ দেবনাথ ২ মাদক সেবীকে মোবাইল র্কোট পরিচালনা করে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
কচুয়ায় জি আর ৩১/২০ নং মামলার গ্রেপ্তারকুত আসামিরা হলো ১/তরিকুল হাওলাদার (২০) ২/ আসাদুল হাওলাদার (২২)৩/ এনায়েত হাওলাদার(৩৫)৪/কুদ্দুস হাওলাদার(৩০)। এ ছাড়া গতকাল গ্রেপ্তারকুত ২ মাদক সেবী হলো মোঃ জসীম সেখ (২২) এবং মোঃ হাবিবুল্লাহ সরদার(২০)।
কচুয়ায় গ্রেপ্তারকুত জি আর ৩১/২০ নং মামলার আসামিরা হলো ১/তরিকুল ইসলাম হাওলাদার (২০) ২/ আসাদুল ইসলাম হাওলাদার (২২)৩/ এনায়েত হাওলাদার(৩৫)৪/কুদ্দুস হাওলাদার(৩০) সবর্ পিতা- মোঃ আফসার হাওলাদার। পুলিশ জানায়, এদেরকে গতকাল ভোররাতে কচুয়া উপজেলার বাধাল ইউনিয়নের বাধাল গ্রামের নিজ বাড়ির পার্শ থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কচুয়া থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ মোঃ মনিরুল ইসলামের নেতৃত্বে এস আই রবিউল ইসলাম, এএসআই সালেহ ও এএসআই মামুন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন।
গ্রেপ্তারকুত ২ মাদক সেবী মোঃ জসীম সেখ (২২) এবং মোঃ হাবিবুল্লাহ সরদার(২০)কে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেড ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুজিৎ দেবনাথ ভ্রাম্যমান আদালতে মাদকদ্রব্য আইনে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১শত টাকা জরিমানা করে অনাদায়ে আরো ১০ দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় কচুয়া উপজেলার মঘিয়া ইউনিয়নের আন্ধার মানিক ও চরসোনাকুর গ্রামের ৩ রাস্তার মোর থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কচুয়া থানার নবাগত কর্মকর্তা ইনচার্জ মোঃ মনিরুল ইসলামের নেতৃত্বে এস আই মোমরেজ ওএএসআই আক্তারুল ইসলাম অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন। গ্রেপ্তারকুত ২ মাদক সেবী হলো পিরোজপুর জেলার পিরোজপুর থানার জুজখোলা গ্রামের ফিরোজ সেখের পুত্র জসীম সেখ ও একই গ্রামের লোকমান সরদারের পুত্র মোঃ হাবিবুল্লাহ সরদার। গ্রেপ্তারকুত সকল আসামীকে বাগেরহাট কোট হাজতে প্রেরন করা হয়।
কচুয়া থানা কর্মকর্তা ইনচার্জ মোঃ মনিরুল ইসলাম আমাদের প্রতিনিধিকে জানান যে, এলাকার সকল মাদক সেবী,জুয়ারী ও মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তার করতে আমাদের এ অভিযান অব্য্হাত থাকবে।