সিলেট লেখক ফোরাম এবং মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্ম সভাপতি সাংবাদিক কবি নাজমুল ইসলাম মকবুল’র তৃতীয় একক গ্রন্থ ‘দেখা থেকে লেখা’। অবশ্য দক্ষ হাতে সম্পাদনা করেছেন অনেকগুলি স্মারক ম্যাগাজিন ও পত্রপত্রিকা। লেখকের নিজের লেখা ও সুর করা একক সঙ্গীতের অ্যালবামও বের হয়েছে এ পর্যন্ত বারোটি। সঙ্গীত লিখেছেন হাজারেরও অধিক। এসবের প্রকাশনা উৎসব হয়েছে বাংলাদেশ ছাড়াও লন্ডন, সৌদি, আমিরাতসহ বিশে^র বিভিন্ন দেশে। প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি কবিতা, ছড়া, প্রবন্ধ ও পূঁথিগ্রন্থ এবং অ্যালবাম।
আলোচ্য গ্রন্থে লেখক ‘সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাঁচদিন’ শিরোনামের লেখায় সম্প্রতি আমিরাত সফরের মধুর অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন এক্কেবারে সহজ সরল প্রাঞ্জল ভাষায়। লেখক বিমানবন্দরে যাত্রী হয়রানির বাস্তব অভিজ্ঞতা নিজ চোখে দেখে লিখেছেন অসংকোচে। এছাড়া নিজ চোখে দেখে এসে প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের সাথে প্রায় সমসাময়িক সময়ে স্বাধীন হওয়া আমিরাতের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা ও সেখানকার জীবনযাত্রার আকাশ পাতাল ফারাক সম্পর্কেও উপলব্দি করেছেন লেখক। আমিরাতে প্রবাসীদের এবং সেখানকার সাংবাদিকদের আতিথেয়তা ও লেখককে দেয়া সংবর্ধনা এবং লেখকের বারোতম সঙ্গীতের অ্যালবামের প্রকাশনা উৎসবের বিষয়টিও উঠে এসেছে লেখায়।
‘ছবি কথা বলে’ তা আমরা সকলেই জানি। লেখকের ওই লেখাটিতে অনেকগুলি স্মৃতিময় ছবি সংযোজন করায় লেখার সাথে বাস্তব প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে বলে মনে করি আমরা।
এছাড়া ‘হলুদ সাংবাদিকতায় সয়লাব দেশ জাতির জন্য অশনিসংকেত!’ শিরোনামের লেখাটি লেখকের সৎসাহসিকতার এক অনন্য নজির। নিজে সাংবাদিক হয়েও কথিত সাংবাদিকদের হাড়ির খবর ও অনিয়ম দুর্নীতির খুঁটিনাটি তুলে ধরার ঝুঁকি নিয়ে ওদের রোষানলে পড়ার বিষয়টি পরোয়া করেননি তিনি। লেখকের ‘মদীনা মুনাওয়্যারায় ঈদ’ শিরোনামের লেখায় নব্বই দশকের শেষদিকে পবিত্র মদীনা মুনাওয়্যারায় প্রথমবার গমণের অনুভুতি ও সেখানে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপনের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন। ‘লাফ দিয়ে পার হওয়া যাবে বাসিয়া নদী!’ শিরোনামের লেখায় আমাদের বিশ^নাথের একসময়ের খর¯্রােতা বাসিয়া নদীর বেহাল অবস্থা এবং ‘ভেজাল খাদ্যে সয়লাব দেশ’ শিরোনামের লেখায় অতি মুনাফার লোভে বাংলাদেশে খাদ্যে ভেজাল মিশ্রণ করে জনসাধারনকে তা খাওয়ানোর মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়ার লোমহর্ষক বিষয়াবলী ফুটে উঠেছে।
আলোচ্য গ্রন্থে লেখকের সবগুলো লেখাই ‘দেখা থেকে লেখা’। তাই লেখার বিষয়বস্তুর সাথে বইয়ের নামকরণের মেলবন্ধন পাওয়া যায়। সমাজ ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন সমস্যা এবং তা থেকে উত্তরণের পথও বাতলে দেয়া হয়েছে মুল্যবান লেখাগুলিতে। গ্রন্থটি ভবিষ্যতে ইংরেজিতে অনুবাদ প্রয়োজন মনে করছি। বাংলা সাহিত্যভান্ডারে এক অমূল্য সম্পদ এবং পরিচ্ছন্ন সমাজ গঠনে পাথেয়, মনে করছি গ্রন্থটি। গ্রন্থটির ভুমিকায় লিখেছেন কলচেস্টার জামে মসজিদ, ইউ.কের পাবলিক রিলেশন অফিসার শেখ আব্দুল্লাহ আল নোমান।
গ্রন্থটির ৪৯ পৃষ্টায় গুণীজনদের অভিব্যক্তি অধ্যায়ে বিশ^নাথ সরকারি ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ সিরাজুল হক লিখেছেন, ‘সিলেট লেখক ফোরাম’ এর যে বিশাল অর্জন, তার পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে মনটা আনন্দে ভরে যায়। বাংলাদেশের আর কোন সাহিত্য সংগঠনের এমন বিশাল অর্জন আছে বলে আমাদের জানা নেই। আর এ অর্জনের মুল কারিগরই হচ্ছেন ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক কবি নাজমুল ইসলাম মকবুল। তিনি ৭১ এর বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের সংগঠন ‘মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্ম’ সভাপতির দায়িত্বও পালন করে যাচ্ছেন দক্ষতার সাথে। পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে যাচ্ছেন কয়েক দশক ধরে। কবিতার পাশাপাশি তাঁর শেকড়সন্ধানী প্রবন্ধগুলো প্রশংসিত হয়েছে বিজ্ঞজনদের কাছে। সমসাময়িক বিষয়ের উপর তাঁর লেখা অনেক অনেক কলাম ছাঁপা হয়েছে জাতীয় স্থানীয় এবং দেশ বিদেশের প্রথমসারির পত্র পত্রিকায়। মজার মজার ছড়া লেখার পাশাপাশি গান লিখেছেন হাজারেরও অধিক। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা গানের অ্যালবামই বেরিয়েছে এক ডজন। যার অনেকগুলির প্রকাশনা উৎসবের বর্ণিল আয়োজনে উপস্থিত থাকার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। অনেকটা ভুলে যাওয়া আমাদের পূঁথি সাহিত্যের জগতেও বিচরণ করছেন লেখক। লেখছেন সমসাময়িক ও বিভিন্ন বিষয়ের উপর মজাদার পূঁথি। তাঁর সিলেটি ভাষায় লেখা গান পূঁথি ও কলাম আমাদের সিলেটিদের মনের খুরাক জুগায়। সিলেটি ভাষায় লিখে সিলেটি হিসেবে সিলেটিদের কাছে গৌরবের আসনে আসীন হয়েছেন কবি নাজমুল। লেখালেখির পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে লন্ডনের জনপ্রিয় কয়েকটি স্যাটেলাইট টেলিভিশনের প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করেছেন ও করে যাচ্ছেন দক্ষতা ও সুনামের সাথে। আমাদের সিলেটের অহংকার কবি নাজমুলের অগ্রযাত্রায় আমরা আছি সহযাত্রী হিসেবে। আমাদের দোয়া ও সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে সব সময়।
টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিল লন্ডন, ইউ.কের সাবেক স্পিকার কাউন্সিলর মোঃ আয়াছ মিয়া লিখেছেন, সুদুর বিলেত থেকে যার আকাশছোঁয়া স্বপ্ন ও বর্ণিল এবং ব্যতিক্রম সব কার্যক্রম দেখে মনে আনন্দ পাই, উৎফুল্ল হই, উদ্বেলিত হই তিনি হচ্ছেন আমাদের সিলেটের অহংকার কবি নাজমুল ইসলাম মকবুল। লন্ডনে আমরা তাঁর প্রথম সঙ্গীতের অ্যালবাম ‘আমরা ঘরর তাইন’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলাম ২০১৪ তে। অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন লন্ডনে অবস্থানরতো জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত খ্যাতিমান লেখক কবি সাংবাদিক সাহিত্যিক জনপ্রতিনিধি সমাজসেবী কমিউনিটি লিডার ও গুণীজনরা। অনুষ্ঠানে কবি নাজমুলের লেখা সঙ্গীতগুলো আমরা শুনেছিলাম প্রাণভরে। আলোচনাসভায় বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেছিলেন কবি নাজমুল সাহিত্য জগতে অনেকদুর এগিয়ে যাবেন। সত্যিই এগিয়ে গেছেন অনেকদুর। পাড়ি দিয়েছেন অনেক পথ। রচনা করেছেন হাজারেরও অধিক সঙ্গীত। প্রকাশিত হয়েছে দুটি গ্রন্থ ও বারোটি সঙ্গীতের অ্যালবাম। সম্পাদনা করেছেন অনেকগুলি স্মারক ম্যাগাজিন পত্র পত্রিকা ও সাহিত্য সংকলণ। যা বাংলা সাহিত্য সম্ভারে এক অমুল্য সংযোজন। ‘দেখা থেকে লেখা’ লেখকের তৃতীয় একক গ্রন্থ। প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে লেখকের আরও বেশ কয়েকটি গ্রন্থ।
কবি নাজমুল শুধু লেখালেখিতেই নয়। সমাজসেবায়ও রেখে আসছেন অসামান্য অবদান। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রয়েছে তাঁর নিপূণ হাতের ছোঁয়া। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ ভরাট, শ্রেণীকক্ষ ও গেইট নির্মাণ, ইউনিফর্ম ও টিপিন বক্স প্রদান, কমপিউটারও ও সেলাই মেশিন প্রদান থেকে শুরু করে প্রদান করেছেন শিক্ষা সামগ্রীও। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও অসহায়দের ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা ও ঔষধপত্র প্রদান করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি সাংবাদিকতার জগতে তিনি একজন সৎ দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন সাংবাদিক হিসেবে অর্জন করেছেন ঈর্ষণীয় খ্যাতি। লেখকের সৃজনশীল এসব কার্যক্রম অব্যাহত থাকুক এ শুভকামনা আমাদের সকলের।
বিশ^নাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাষ্ট, ইউ.কের সিনিয়র সহ সভাপতি আলহাজ¦ শেখ মোঃ তাহির উল্লাহ লিখেছেন, সাংবাদিক কবি নাজমুল ইসলাম মকবুল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। লেখালেখির পাশাপাশি সাহিত্য সংস্কৃতি, সামাজিক ও সেবামুলক বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও দৃঢ় মনোবল থাকলে জনপ্রতিনিধি না হয়েও স্বীয় যোগ্যতাবলে সমাজের সেবা করা যায়, সমাজের সর্বক্ষেত্রে রাখা যায় অবদান, যার জ¦লন্ত প্রমাণ কবি নাজমুল। অসহায়দের চিকিৎসা সহায়তা, বিবাহ সহায়তা, গৃহ নির্মাণ, হুইল চেয়ার বিতরণ, কমপিউটার ও সেলাই মেশিন বিতরণ, টিউভওয়েল স্থাপন, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও ফ্রি ঔষধপত্র বিতরণ, বৃক্ষরোপন, ফুডপ্যাক বিতরণ, বন্যা ও করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তাসহ আরও অনেক ভালো কাজ করে যাচ্ছেন হরদম। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে যে কাজ করে যাচ্ছেন তা আরও প্রশংসনীয়। কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করেছেন কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ ভরাট, মাইক প্রদান, ইউনিফর্ম প্রদান, শিক্ষার্থিদের মধ্যে টিপিন বক্স ও শিক্ষা সামগ্রী প্রদান, মেধাবীদের সম্মাননা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা, রত্মগর্ভা মা-বাবা সম্মাননা, শিক্ষাবিদদের সম্মাননাসহ করে যাচ্ছেন আরও অনেক অনেক কাজ। সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় এসবের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমিও যোগদান করে প্রত্যক্ষ করেছি ব্যতিক্রম এসব কার্যক্রম। কবি নাজমুলের লেখালেখির পাশাপাশি সেবামুলক সকল কার্যক্রমে আমরা সাথে আছি সব সময়।
অলংকারী ইউনিয়ন ওয়েলফেয়ার এন্ড ডেভোলপমেন্ট ট্রাষ্ট, ইউ.কের সাধারন সম্পাদক মোঃ গিয়াস উদ্দিন লিখেছেন, ‘সিলেট লেখক ফোরাম’ এবং ৭১ এর বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের সংগঠন ‘মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্ম’ সভাপতি আন্তর্জাতিক অঙ্গণে সুপরিচিত সাংবাদিক কবি নাজমুল ইসলাম মকবুল এর তৃতীয় একক গ্রন্থ ‘দেখা থেকে লেখা’ আসছে দেশ বিদেশের পাঠকদের হাতে। সংবাদটি আমাদের জন্য পরম আনন্দের। নাজমুল ইসলাম মকবুল শুধু একজন কবি নয় একজন শেকড়সন্ধানী লেখক গীতিকার ছড়াকার পূঁথিকার ও কলামিষ্ট। সিলেটি ভাষায়ও লিখেছেন, লিখে যাচ্ছেন অবিরাম। তাঁর লেখায় আছে রস এবং কষ। একসময় আমাদের ঘরে ঘরে রাত বিরাতে শুনা যেতো মশাল, কুপি বাতি কিংবা লন্টন জ¦ালিয়ে রসে ভরা মনোমুগ্ধকর পূঁথি পাঠের আসর। কালের পরিক্রমায় তা হারিয়ে যেতে বসেছে। আমাদের অতীত ঐতিহ্যকে ধারন ও লালন করতে কবি নাজমুল পূঁথি লিখছেন এবং তাঁর লেখা পূঁথি লন্ডনের জনপ্রিয় ‘চ্যানেল এস’ এ তাঁরই কন্ঠে প্রচারিত হয়েছে কয়েক বছর পূর্বে। সাংবাদিকতায়ও তিনি অর্জন করেছেন ঈর্ষনীয় খ্যাতি। প্রিন্ট ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইনসহ সকল ধারার মিডিয়ায় কাজ করে যাচ্ছেন সমানতালে দক্ষতার সাথে।
আমাদের অলংকারী ইউনিয়নের এ কৃতিসন্তান লেখালেখির পাশাপাশি সমাজসেবায়ও রেখে যাচ্ছেন অসামান্য অবদান। এলাকার উন্নয়নে তাঁর এসব কার্যক্রম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ইতিহাসের পাতায়। আমরা লেখকের অগ্রযাত্রায় সাথে আছি সব সময়। দোয়া করি লেখকের এসব ব্যতিক্রম কার্যক্রম যেন চলতে থাকে যুগ যুগ ধরে।
গ্রন্থটি লেখক উৎসর্গ করেছেন লেখকের বাল্য বন্ধু ও ক্লাসমেট মাওলানা এ.টি.এম তাজুল ইসলাম এর নামে। এ উৎসর্গের মাধ্যমে লেখকের হৃদয় উজাড় করা গভীর বন্ধুত্বের প্রমাণ পাই আমরা।
৫৬ পৃষ্টার বোর্ড বাঁধাই, ফোর কালার চমৎকার প্রচ্ছদ ও ভেতরে ৮পৃষ্টা ফোর কালার গ্লসি পেপারে মোড়ানো বইটির মুল্য রাখা হয়েছে দুইশত টাকা। প্রকাশকাল বইমেলা ২০২১। গ্রন্থটির প্রথম ফ্ল্যাপে রাখা হয়েছে লেখকের প্রকাশিত আমরা ঘরর তাইন ও তেতুল গ্রন্থের প্রচ্ছদের ছবি এবং ২য় ফ্ল্যাপে রাখা হয়েছে লেখকের এ পর্যন্ত প্রকাশিত বারোটি সঙ্গীতের অ্যালবামের কভারের ছবি। শেষ প্রচ্ছদে লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরেছেন লন্ডন টাইমস নিউজের সম্পাদক ও প্রকাশক লন্ডনের প্রবীণ সাংবাদিক ও লেখক সৈয়দ শাহ সেলিম আহমেদ।
স্বত্ব: রিদওয়ান নাজমুল, তাহিয়ান নাজমুল ও লুবাবা জান্নাত। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে সিলেটের শিতালং প্রকাশন। লেখকের এ গ্রন্থটির সাফল্য কামনা করছি আমরা আগের দুটি গ্রন্থের মতো।