“অপরিকল্পিত অবকাঠামো,ঘনবসতি,আইন অমান্য করে বহুতল ভবন নির্মাণ,অসতর্কভাবে গ্যাসের চুলা জ¦ালিয়ে রাখা,বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি সংরক্ষণের অভাব ইত্যাদি অগ্নিদূর্ঘটনার প্রধান কারণ। নাগরিক হিসেবে আমাদের অস্থি মজ্জায় ছড়িয়ে আছে আইন অমান্যতা। গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণ বা সিলিন্ডার থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণ এবং অগ্নিকান্ডের ক্ষয়ক্ষতি রোধে প্রযুক্তির ব্যবহার এখন সময়ের দাবি। এমন প্রযুক্তির প্রয়োগ প্রয়োজন, যা’স্মার্ট ফোন বা রোবটের মাধ্যমে তাৎক্ষনিক অগ্নিকান্ডের বার্তা দেবে এবং বাসিন্দাদের সতর্ক করবে,ফলে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি রোধ করা সম্ভব হবে।” আজ (৭.২.২১ ইং) তারিখ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে অগ্নিনিরাপত্তা বিষয়ক এক প্রশিক্ষণে প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী এ কথা বলেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মোহাম্মাদ মামুনুর রশীদ,এ্যাডজুটেন্ট, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ট্রেনিং কমপ্লেক্স। অনুষ্ঠানে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন। প্রশিক্ষণে জাদুঘরের সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে অগ্নিনির্বাপক মহড়ার আয়োজন করা হয়। মহড়ায় আকসি¥ক অগ্নিকা-ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রের সাহায্যে আগুন নেভানোর পদ্ধতি হাতে কলমে শেখানো হয়।