জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের ক্রীড়াবিদ শফিকুল ইসলাম আলম চেয়ারম্যান হতে চান। এজন্য তিনি ৫এপ্রিল দলীয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। বর্তমানে আলম কুলিয়া আলেয়া আজম কলেজের শরীরচর্চা শিক্ষক। তাঁর পিতা জহুরুল ইসলাম ছিলেন এই ইউনিয়নের একজন স্বনামধন্য চেয়ারম্যান। স্থায়ী কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ, ভূমি অফিস স্থানান্তরে জহুরুল ইসলামও অবদান রাখেন।
তিনি ১৯৭৮ সালে মালঞ্চ উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি১৯৮০ সালে মেলান্দহ কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। সাংস্কৃতি ও ক্রীড়াঙ্গনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ গুনীজন সম্মাননা পান। ন্যায়নীতিবান, পরপোকারি স্পষ্টভাষি হিসেবেও তিনি সর্ব মহলে প্রশংসিত। তিনি নিজস্ব অর্থায়নে অনেক ক্রীড়া-সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কাজের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন। একজন ক্রীড়াবিদ-রেফারি-স্কাউটার এবং সাংস্কৃতিক কর্মী হিসেবে আলমের দেশ-বিদেশে বহু সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন। এ ছাড়াও তিনি ভারত-বাংলাদেশে বহু খেলার রেফারি ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন-রেফারিসহ বহু সংগঠনের সদস্য। কর্মময় জীবনে তিনি বহু পুরস্কার অর্জন করেছেন।
শফিকুল আলম বলেন-আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে গিয়ে জোট সরকারের আমলে মামলা -হামলার স্বীকার হয়েছিলাম। দুইবার দুইটি গুলি করা হয়েছিল। তিনি আরও বলেন - আমিও প্রত্যহ ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে চেষ্ঠা করি। দিনের কাজ শুরু করি মানুষের উপকার দিয়ে। বন্যা, করোনা ও দুর্যোগ মোকাবেলায় সাধ্যমতো গরিব দুঃখি ও সাধারণ নেতা কর্মিদের মাঝে নিজ অর্থায়নে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ এবং সবসময় সবার পাশে থাকি।