দিঘলিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ আলীমুজ্জামান মিলন কামারগাতি ও আড়ুয়া খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করাতে অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা আদায় করেন কিন্তু দুইদিন অতিবাহিত হওয়ার আগেই ঘাট কর্তৃপক্ষ আবারো জনপ্রতি ১০ টাকা নেওয়া শুরু করে। যাত্রীরা প্রতিবাদ করলে শ্লীলতাহানি করতে দ্বিধাবোধ করে না।
আজ ৩ মে সাধারণ মানুষের পুনরায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাহবুবুল আলম - এর নেতৃত্বে একটি টিম অভিযান পরিচালনা করলে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করার প্রমাণ পান। তাৎক্ষণিক মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ঘাট ইজারাদারকে ৫০০০ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন। ভবিষ্যতে যাতে অতিরিক্ত অর্থ না আদায় করা হয় সেই ব্যাপারে কঠোর হুশিয়ারী দেন।এদিকে এলাকাবাসী এপ্রতিবেদককে জানান, এলাকার
প্রভাবশালী মহল দিঘলিয়া উপজেলাবাসীর ভৈরব ও আতাই নদীর বিভিন্ন ঘাট ইজারা নেয়। এ সকল ইজারাদার সারা বছর ধরে পারাপার যাত্রীদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে থাকে। এমনকি তাঁরা টোল আদায়ের ক্ষেত্রে চরম অনিয়ম করে। এলাকাবাসী আরও জানান, যারা জরিমানা দিয়েও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়না, তারা কী সাধারণ পারাপার যাত্রীদের কথা শুনে?