জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে থামানো যাচ্ছেনা মাদক সেবন, মাদক ব্যবসায়ী ও জুয়ারীদের দৌরাত্ব। প্রতিদিন পুলিশ চালাচ্ছে অভিযান উদ্ধার করছে মাদকদ্রব্য, করা হচ্ছে আটক।
ঘটনা সূত্রে জানা গেছে, ১০ আগস্ট জয়পুরহাট ডিবির অভিযানে উপজেলার বড়তারা গ্রাম থেকে একশত পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট, পঁয়ত্রিশ পিচ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট, পাঁচ গ্রাম হেরোইনসহ আটক করেন আশরাফ আলী আকন্দের স্ত্রী রুহি বানুকে।
ওই দিন উপজেলার ফুলদিঘী বাজার এলাকার পাকা রাস্তার পার্শ্বে পুরাতন বোর্ড ঘরের জুয়া আসর থেকে জুয়াখেলার সরণজাম ও নগদ টাকাসহ চার জনকে আটক করে পুলিশ।
১২ আগস্ট বৃহস্পতিবার পৌর এলাকার ইটাখোলা বাজার থেকে শাখারুঞ্জ চৌধুরী পাড়া মহল্লার গোলাম রাব্বানীর ছেলে সাদিক হোসেন (সাদ্দাম) (২০)কে ১০ পিচ ইয়াবা, ৯ পুড়িয়া গাঁজাসহ আটক করেন ক্ষেতলাল থানা পুলিশ।
এদিকে, পুলিশ প্রাশাসন বলছে মাদকের বিষয়ে আমরা জিরোটলারেন্স।
ক্ষেতলালে মাদকের দৌরাত্ব নিয়ে শুশিল সমাজ সংঙ্কিত। তারা বলছে নানা কথা। এখন গ্রামের অধিকাংশ যুবক বিভিন্ন নেশায় আসক্ত।
প্রসঙ্গত ১০ আগস্ট: যদিও আমার নিজের গ্রামের ঘটনা তবু বলতে হয় প্রশাসনের চোখে তারা কেমনে ফাঁকি দেয়, জানি না। তবে তাদের একটা বিশাল দল রয়েছে। যাদের লবন আসতে পান্তা ফুরায় আজ তারা টাকার গাছ। নিয়মিত অভিযান না হলে এলাকার যুব সমাজসহ সকলেই হুমকির মুখে পরছেন এদের দৌরাত্বে।
কেউ বলছেন, এরা প্রতিদিন আটক হচ্ছে, আবার ছাড়া পায়। আটক ওদের কাছে ডালভাতের মতো, বড়জোর ১৫ দিন, আবার স্বরুপে ফিরে আসবে।
অনেকেই মাদকের এই অভিযানে ধন্যবাদ জানিয়েছে পুলিশ প্রশাসনকে। উপর্যুক্ত কমেন্ড গুলো ফেসবুকে মাদক বিষয়ে পোস্ট থেকে সংগৃহীত।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে নিয়মিত মামলা দেওয়া হচ্ছে। এসব তথ্য নিশ্চত করেছেন ক্ষেতলাল থানা পুলিশ।