যে একটি সুন্দর হাসি দিতে পারে সেই জানেন যে হাসিটা তার কত বড় সম্পদ। হাসির সৌন্দর্য নিভর্র করে দাঁতের পরিষ্কার পরি”ছন্নতার উপর। দাঁত পরিষ্কার রাখার উদ্দেশ্য হ”েছ দাঁতের আবরণের ও ফাঁকা জায়গায় অব¯’ান করা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াকে দুরে রাখা। মুখের সু¯’তা অনেকাংশেই মুখ পরিষ্কার রাখার উপরে নিভর্র করে। মুখ পরিষ্কার রাখার কারণে দাঁতের ক্ষয়রোগ, গিংগিবিটিজ, পিরিওডন্টাল রোগ হ্যালিটোসিস বা মুখের দুর্গন্ধ এবং অন্যান্য দন্তজনিত সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। অনেকে নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করার পর দাঁতের নানান সমস্যায় ভোগেন। কারণ সঠিক দাঁত ব্রাশের নিয়ম জানিনা। তাই আমাদের সঠিক ভাবে দাঁত পরিষ্কার করতে হবে। দাঁত পরিষ্কার করার বিষয়ে যে নিয়মগুলি আমাদের মেনে চলা উচিত তা হল,
১. সকাল এবং রাতে দু’বার নিয়মিতভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে।
২. তিনমাস অন্তর টুথব্রাশ পরিবর্তন করতে হবে সম্ভব হলে এর আগেই টুথব্রাশ পরিবর্তন করা যেতে পারে।
৩. টুথব্রাশ কেনার সময় দেখে নিতে হবে ব্রাশটির ব্রিসল নরম কিনা।
৪. দাঁত ব্রাশ করার নিয়ম ২ মিনিট। এর কমও না বেশিও না।
৫. দাঁত ব্রাশের সঠিক নিয়ম হল, উপর থেকে নিচের দিকে ব্রাশ করা।
৬. দাঁতের উপর ব্রাশ ঘষতে হয় আলতো ভাবে। বেশি জোরে ব্রাশ ঘষলে দাঁতের উপরের এনামেলের ক্ষতি হয়। মাড়িরও ক্ষতি হয়।
৭. ফ্লোরাইড যুক্ত টুথপেষ্ট বা মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উচিত যা দাঁতকে আরও সুরক্ষা করবে।
৮. ব্রাশ করার পর একটু সময় নিয়ে গড়গড়া বা কুলকুচা করুন। অনেক খাদ্য কণা এবং ব্যাকটেরিয়া ব্রাশ করলেও দূর হয়না কিš‘ গড়গড়া বা কুলকুচাতে দূর হয়।
উপরোক্ত নিয়ম মেনে ব্রাশ করার পরও যদি আপনার দাঁতের কোন সমস্যা থাকে তাহলে দেরি না করে ভালো দন্তচিকিৎসকের পরামর্শ নেন।