১ রাগ , হিংসা, এবং যেকোন মাত্রাতিরিক্ত আবেগ - এসকল মনোভাব পোষণ করলে শুধু ক্ষতির পরিমাণটাই বাড়াতে পারে।
২। সমাজের প্রতি উদাসীনতা ও উশৃংখলতা - মানুষ যাদের সফল বলে, তারাই তো সফল। সকলের বা সমাজের উপকার হয় এমন কাজ করুন।
৩। কৃতজ্ঞতাবোধের অভাব ও অহংকারী হলে - নিজের ক্ষুদ্রতা এবং সীমা বদ্ধতাকে উপলব্ধি করার ক্ষেত্রে, মানবিক জীবন যাপনের ক্ষেত্রে বাধার সম্মুক্ষীন হয়ে দাঁড়ায় ।
৪। লোভ-লালসা - লোভ-লালসা এবং লোভের কারণে অন্যের হক আত্বসাত করা। এটা মানুষকে দিগবিদিক জ্ঞানশূন্য করে ফেলতে পারে।
৫। দায়িত্ব জ্ঞ্যানের অভাব - ভালোর জন্য যা করণীয়, সেটা করুন। দয়া করে কারো ক্ষতি করবেন না।
৬। পরিবার , বিশ্রাম, কাজ এবং বিনোদন, এসবের মধ্যে সামঞ্জস্য আনতে না পারলে। উত্তরাধিকার সূত্রে যত সম্পত্তিই থাক না কেন, সবাইকেই কাজ করতে হয়। এবং নিজেকে সুস্থ রাখা ও উৎফুল্ল রাখা অতীবো জরুরী।
৭। অপচয়কারী এবং মাত্রাজ্ঞানের অভাব - সময় এবং সম্পদ দুটোই সীমিত। অপচয় একটা বদভ্যাসের মত যা খুবই খারাপ দিন বয়ে আনতে পারে।
৭টি কারনের বাইরেও ভালো অথবা নিরপেক্ষ স্বভাবও কিছু থাকে, যে স্বভাব গুলোর জন্য মানুষ অন্যের দ্বারা প্রচন্ডরকম ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। যেমন-
প্রতিটা কাজে ও কর্মে অতিরিক্ত নিখুত হওয়ার চেষ্টা করা ঠিকনা। সুখ শান্তি ও ভালোবাসা নিয়ে টিকে থাকতে গেলে অনেক সময় কম্প্রমাইজ করতে হয়। সবসময় নিজেরটাকে বড় ভাবলে বা বড় করে দেখলে চলে না।
অসৎ পরিবেশে কৌশলী না হয়ে অতিরিক্ত সরলতা হলো বড় ধরনের বোকামি। সমাজে বা আপনার আশেপাশে অনেক মানুষ আছে সবাই আপনার মহত্ব বুঝবে না। ভালোবাসা ও সুপরামর্শের অভাব। বড় কাজের একজন সূ-পরামর্শদাতা থাকা ভালো।