দেশে প্রথমবারের মতো পালিত হচ্ছে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস। এ উপলক্ষে কুমিল্লার লাঙ্গলকোট উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার সকালে উপজেলা অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লামইয়া সাইফুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান সামছু উদ্দিন কালু।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাঙ্গলকোট পৌর মেয়র আবদুল মালেক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ ভূঁইয়া, সহকারী কমিশনার ভূমি আশ্রাফুল হক, ঢালুয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নাজমুল হাসান ভূঁইয়া বাছির, আদ্রা উত্তর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, দক্ষিণ চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব, রায়কোট উত্তর চেয়ারম্যান মাস্টার রফিকুল ইসলাম, দক্ষিণ চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান, মৌকারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু তাহের, মক্রবপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মর্তুজা চৌধুরী মুকুল, হেসাখাল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জালাল আহম্মেদ ভূঁইয়া, দৌলখাঁড় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবুল কালাম ভূঁইয়া, বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা অহিদুর রহমান, জোড্ডা পশ্চিম চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মিয়াজী, সাতবাড়ীয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কাজী এয়াছিন, উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মামুনুর রশিদ, নাঙ্গলকোট থানা উপ পরিদর্শন সুমিত চৌধুরী, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা বিজয় কুমার হালদার, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নাছির উদ্দীন, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহজাহান, সমবায় কর্মকর্তা কেফায়েত উল্লাহ খান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা খাদিজা আক্তার মুক্তা, মৎস কর্মকর্তা গোলাম মুস্তফা, জাইকা কর্মকর্তা এমরান হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সাধারণ মানুষকে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে উৎসাহী করার লক্ষ্য নিয়ে দিবসটি পালিত হচ্ছে। এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের ৮০ শতাংশ জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন সম্পূর্ণ করা হবে। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর ৮ ধারা অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন, কোন ব্যক্তির মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হবে।
অনুষ্ঠান শেষে জন্ম সনদে সফলতা লাভ করায় মৌকারা ইউনিয়নকে পুরস্কৃত করেন অতিথি বৃন্দ। পুরস্কার গ্রহণ করেন মৌকারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু তাহের ও সচিব রাশেদুল হাসান মোহন।