ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকা অংশের বাসস্ট্যান্ড থেকে থানার মোড় পর্যন্ত ৬ শত মিটার সড়কের বেহাল দশা। খানাখন্দে সড়কের এ অংশে যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। গত এপ্রিল মাসের শুরু দিকে ১শত ৮৬ মিটার সড়ক সংস্কার কাজ শুরু করে। কাজের ধীর গতির কারণে কাজ এখনো শেষ হয়নি। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
ভালুকা বাস স্ট্যান্ড হতে ৬ শত মিটার সড়কের এক লেন বন্ধ করে ১ শত ৮৬ মিটার সড়ক সংস্কার করা হচ্ছে। অপর লেন দিয়ে দ্বি-মূখী গাড়ী যাতায়ত করছে। সড়কের এক লেন বন্ধ করে দেয়া ভালুকা বাসস্ট্যান্ড ইউর্টান দিয়ে গাড়ী অপর লেনে যাওয়ার সময় ব্যাপক যানযটের সৃষ্টি হয়। এই সকল স্থান দিয়ে গাড়ী ধীর গতিতে চলতে হয়। তাছাড়া সড়কের কয়েকটি স্থানে ছোট বড় খানাখন্দের কারণে গাড়ী ধীর গতিতে চলায় যানজটের কবলে পড়তে হয়। ভালূকা সেতুর উপর ছোট ছোট গর্তে সৃষ্টি হচ্ছে। এতে সেতটি জুকিপুর্ণ হয়ে পড়ার আশঙ্কা বাড়ছে। এ অংশে উল্টো পথে যানচলাচলের কারণে যেমন দুর্ঘটনা বাড়ছে তেমনি সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এখনই ব্যাবস্থা না নিলে কোরবানি ঈদে বাড়ী ফেরা মানুষের ভোগান্তি চরম ভাবে বেড়েছে যাবে।
চালকরা ও যাত্রীরা জানান. মহাসড়কের কিছু অংশে সড়কে ছোট বড় খানা খন্দের কারণে গাড়ী ধীর গতিতে চালাতে হয়। এতে গন্তব্যে পৌছতে সময় বেশী লাগে। আবার গাড়ীর যেমন ক্ষতি হয় তেমনি যাত্রীরদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। জ্যামের কারণে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা তিন ঘন্টার পথ যেতে সময় বেশী লাগে।
সড়ক ও জনপথ উপসহকারী প্রকৌশলী আবুবক্কর ছিদ্দিক ক্যামেরার সামনে না এসে তিনি জানান.রিলায়েবল বিল্ডার্স লিমিটেড ঠিকারী একটি প্রতিষ্টান কাজটি করছে। বাস স্ট্যান্ড হতে ১ শত ৮৬ মিটার ঢালাইয়ের কাজ করা হচ্ছে। যেসব স্থানে খানা খন্দের সৃষ্টি হয়েছে.বৃষ্টি বাদল সেরে গেলে রিপিয়ারিং কাজ শুরু করা হবে। আপাতত এ অংশের লেন দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ৯ জুলাই সড়ক খুলে দেয়া হবে।