কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর- মহা সড়কের আখড়ার মোড় হতে দাড়িয়াকান্দি পর্যন্ত নি¤œ আদালতের রায় নিয়ে ২২ বছর পর বিল্লাল মিয়া গাছ কাটতে গেলে এলাকার কতিপয় লোকজন গত মঙ্গলবার গাছ কাটতে বাধা প্রদান করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত ৩০ জুন ২০২২ অত্র কুলিয়ারচর আদালতের সিনিয়র সহকারী জজ মোঃ মাহাবুল হক ভৈরব বাজারের মহা সড়কের আখড়ার মোড় হতে দ্বাড়িয়া কান্দির মোড় পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার মহা সড়কের দুই পাশের ৯২০টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছ না থাকার কারণে ৬১০টি গাছ কাটাঁর আদেশ দেন। সেই আদেশ মোতাবেকে বিল্লাল মিয়া ও তার লোকজন গত কয়েক দিন ধরে গাছ কর্তন করে আসছে বলে এলাকাবাসী ও প্রত্যদর্শীদের অভিমত। একই সঙ্গে গাছ কাটার জন্য কোর্ট থেকে কোরালী দিয়ে গাছ কাটার অনুমতি দিয়েছে বলে অত্র রায়ে বলা হয়েছে। বিল্লাল মিয়া বুধবার বিকালে এ প্রতিবেদককে বলেন, ২০০১ সন হতে তিনি গাছ লাগিয়ে ছেন। কিন্তু এরিই মধ্যে বন বিভাগ তাদের গাছ দাবি করে গত ২২টি বছর পাড় করেছে বিভিন্ন তালবাহানার মধ্য দিয়ে। কিন্তু কোর্ট পুঙ্খানু পুঙ্খভাবে বিল্লাল মিয়ার কাগজপত্র দেখে রায় দিয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। এ দিকে সড়ক ও জনপদ বিভাগ কিশোরগঞ্জ বিল্লাল মিয়ার গাছের সঠিকতা আছে বিধায় তারা সড়ে যান। অন্য দিকে এলাকার একটি কুচক্রীমহল বিল্লাল মিয়াকে গাছ কাটার বাধা প্রদান করে আসছে বলে বিল্লাল মিয়া বড় ছেলে ইসলাম উদ্দিন সংবাদ কর্মীদের জানিয়েছেন।