গাবতলী মডেল থানার কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের উদ্দেশ্যে বগুড়া জেলা পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী বিপিএম বলেছেন, পুলিশ বাহিনি নয়, পুলিশ জনগনকে দ্রুতসেবা ও সার্ভিস দিতে চায়। গ্রাম থেকে সাধারন মানুষ থানায় আসে পুলিশের সেবা নিতে, তারা যাতে সার্বিকসেবা ও পুলিশের দ্রুত সহযোগীতা পায়, সে দিকটা খেয়াল রাখতে হবে। তিনি বলেন, অন্যান্য বাহিনির মতো আমরা পুলিশ বাহিনি হিসাবে থাকতে চাইনা, আমরা জনগনকে সেবা দিয়ে পুলিশের ভাবমুর্তি ও মর্যাদা বাড়াতে চাই। থানায় এসে সেবা না পেয়ে ফিরে গেছে, এমন সংবাদ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে এজন্য জবাবদিহি করতে হবে। আইনের পরামর্শের পাশাপাশি, ট্রিপল নাইনের সকল প্রকার সহযোগীতা ও দ্রুতসেবা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষনানুযায়ী দেশের কোন জমি, পুকুর অনাবাদী থাকবে না। সেজন্য প্রতিটি থানায় পতিত জমি ও পুকুর চাষাবাদের উপযুক্ত করতে হবে। তিনি ৮ আগস্ট সোমবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় বগুড়ার গাবতলী মডেল থানা চত্বরে পেনামাছ অবমুক্তর পুর্বে উপর্যুক্ত কথাগুলো বলেন। গাবতলী মডেল থানা পুকুরে বিভিন্ন প্রজাতীর উন্নত মানের ৩ মন মাছের পোনা অবমুক্ত করেন। পুলিশ সুপার মডেল থানা চত্বরে পতিত জমিকে কৃষি জমিতে উপান্তর হওয়ার পর, সেই জমিতে চাষ করা, শাক, সবজি¦, ফলমুলের বাগান ঘুড়ে দেখেন। এজন্য পুলিশ সুপার গাবতরী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জসহ সকল পুলিশ কর্মকর্তাদের কাজের প্রশংসা করেন।
এসময় সহকারি পুলিশ সুপার (গাবতলী সাকের্ল) নিয়াজ মেহেদী, গাবতলী মডেল থানার অফিসার ইনজার্চ (ওসি) মোঃ সিরাজুল ইসলাম, বাগবাড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (আইসি) মোঃ কামরুজ্জামান, মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোঃ জামিরুল ইসলাম, এস আই আব্দুল, খালেক, ফজলুল হক, সুজল কুমার, আল-আমিন, জাহাঙ্গীর হোসেন, এ এস আই আবু তৈয়ব, জাহাঙ্গীর আলম, জয়দেব, ইফসুফ আলীসহ সকল প্রকার পুলিশ সদস্য গন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।