টাঙ্গাইল সদর উপজেলার ঘারিন্দা এলাকার উজ্জ্বল হোসেন (৪২) নামে এক যুবলীগ নেতাকে মধ্যযুগীয় কয়দায় নির্যাতনের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। নির্যাতনে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার ঘারিন্দা ইউনিয়নে সারুটিয়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। উজ্জ্বল হোসেন ঘারিন্দা ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি। স্থানীয়রা জানান, প্রায় বছরখানি পূর্বে উজ্জলের সাথে পার্শ্ববর্তী সাটুরিয়া গ্রামের সেকামের মেয়ের মেয়ের সাথে বিয়ে হয়। গত ৬ মাস পূর্বে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। একপর্যায়ে শুক্রবার ভোরে উজ্জ্বল ওই নারীর বাড়ীর পাশ দিয়ে হেটে যাচ্ছিল। একপর্যায়ে ৪ জন দূর্বৃত্ত তার ওপর হামলা চালিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলে। পরে তাকে বিদ্যুতের খুটির সাথে বেধে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন চালায়। পরে তার পরিবারের লোকজনের জিম্মায় সাদা কাগজে সই রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়। স্থানীয়রা জানান, প্রায় বছরখানি পূর্বে উজ্জলের সাথে পার্শ্ববর্তী সাটুরিয়া গ্রামের সেকামের মেয়ের মেয়ের সাথে বিয়ে হয়। গত ৬ মাস পূর্বে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। একপর্যায়ে ২১ নভেম্বর শুক্রবার ভোরে উজ্জ্বল ওই নারীর বাড়ীর পাশ দিয়ে হেটে যাচ্ছিল। একপর্যায়ে ৪ জন দূর্বৃত্ত তার ওপর হামলা চালিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলে। পরে তাকে বিদ্যুতের খুটির সাথে বেধে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন চালায়। পরে তার পরিবারের লোকজনের জিম্মায় সাদা কাগজে সই রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর পরই ওই নির্যাতনের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, চল্লিশর্ধো এক ব্যক্তি উজ্জলকে বিদ্যুতের খুটির সাথে বেধে মধ্যযুগীয় কায়দায় বেদরক মারধর করছে। আশে পাশের লোকজন তাকে বাঁধা দিচ্ছে না। ভিডিওটি স্যোসাল মিডিয়ার ছাড়ার পর অল্প সময়ের মধ্যে তা ভাইরাল হয়ে যায়। আহত উজ্জলকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে। এ বিষয়ে উজ্জ্বল বলেন, সেকামসহ ৫-৬ জন মিলে পিটিয়ে আমার হাত ভেঙ্গে গুরুতর জখম করছে। আমি এর বিচার চাই। টাঙ্গাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আবদুস ছালাম বিপিএম বলেন, এ ব্যাপারে একটি মামলা বের করা হয়েছে আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে।