প্রতিবন্ধী শিশুদের পড়াতে এসে জীবন - জীবিকা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। এই চ্যালেঞ্জিং পেশায় নিয়োগ পেয়েও খুশি। অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখপানে। আশাকরি দ্রুততম সময়ে এমপিওভুক্ত হবো।
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার বড়গুণী শেখ আবু নাসের স্মৃতিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এটা এখন প্রাণেরদাবী।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আরিফুল ইসলাম জানান ২০০২ সালে স্থাপিত এ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারী রয়েছেন ২০জন। সরকারী বেতন ভুক্ত না হওয়ায় তাদের মানবেতর জীবন কাটছে।
২৯ শতাংশ ভূমির উপরে চারটি টিনের ঘরের শ্রেনী কক্ষে পাঠদান করানো হচ্ছে ২৬৬ জন শিক্ষার্থীদের। ৬ টা ইজি বাইকে করে চার জন চালক প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে আসছেন ও পৌঁছে দিচ্ছেন বাড়ীতে।
শিক্ষার মান্নোয়ন, খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনে জেলা উপজেলা পর্যায়ে যথেষ্ট সুনাম রয়েছে এ বিদ্যালয়য়ের। বিভিন্ন জাতীয় দিবসে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পারফমেন্স রয়েছে চোখে পড়ার মত।
স্থানীয়রা জানান ‘সাধারন একটা শিশুকে পড়ানোর চেয়েও প্রতিবন্ধী একটি শিশুকে পড়ানো অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং। সে কারণে বিদ্যালয়টি দ্রুত সময়ে এমপিওভুক্ত করা জরুরী বলে সুধীজনদের অভিমত।