ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুরের সংঘর্ষ দুইপক্ষের ২৭লক্ষ টাকা জরিমানার মধ্য দিয়ে আপস মিমাংসা করা হয়েছে।এ উপলক্ষে আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের বগইর গ্রামের সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সোমবার সকাল ১০টায় আপস মিমাংসার জন্য উপজেলা আওয়ামীলীগৈর সভাপতি হাজী মো.ছফি উল্লাহ মিয়ার সভাপতিত্বে এক শালিসি বৈঠকে বসেন স্থানীয় শালিসকারকরা। এতে শালিসকারক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদেও সাবেক চেয়ারম্যান হাজী মো.আনিসুর রহমান,দুর্গাপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জিয়াউল করিম খান সাজু,উপজেলা আওয়ামীলীগৈর নেতা মো.মাহবুবুর রহমান,হাজী মো.নাসির মিয়া,মো.হেবজুল বারী,মো.মসির সিকদার,মো.ইলয়াস মিয়া,উপজেলার তালশহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো.সোলায়মান মিয়া,আশুগঞ্জ সদরইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যানর মো.সালা উদ্দিন,দুর্গাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.জয়নাল মিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক মো.খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ।
উক্ত শালিসি বৈঠক চলে একটানা সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে বারটা পর্যন্ত।দুপুর সাড়ে বারটা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত বগইর ঞাফিজিয়া মাদ্রাসায় চলে জুরি বোর্ডের আলোচনা। ওই জুরি বোর্ড প্রায় দুইঘন্টা পরামর্শ করে পুনরায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শালিসির স্থঅনে গিয়ে রায় ঘোষনা করেন দুর্গাপুরের সংঘর্ষ ঘটনার শালিীসর আহ্বায়ক এবং উপজেলা আওয়ামীললীগের সভাপতি হাজী মো.ছফি উল্লঅহ মিয়া। রায়ে সংঘর্ষ ঘটনায় জড়িত একপক্ষ ঝারু মিয়ার বাড়ির পক্ষকে ১৭লক্ষ টাকা এবং একই গ্রামের মোল্লঅ বাড়িকে ৫লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। তবে শালিসির বিষয়ে ঝারু বাড়ির নোমান মিয়াকে ফোন করলে তিনি ফোন রিসিভ না করে অন্য কেউ ফোন রিসিভ করেন।তবে তিনিও পরিচয় দিওেত রাজি হননি।এদিকে এই মোল্লা বাড়ির মোয়াজ্জেম হোসেন মাজু মিয়া ফোনে বলেন,আমি এ বিষয়েকোন মন্তব্য করব না।
এ বিষয়ে শালিসকারক উপজেলা আওয়ামীলীগৈর সভাপতি হাজী মো.ছফি উল্লাহ মিয়া বলেন,আমি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে এঘটনান মিমাংসার জন্য উদ্যোগ নিয়ে সোমবার শালিসি বসে মিমাংসা করেছি। আমার দুর্গাপুর এবং তালশহর ইউনিয়নের অসংখ্য শালিসকারক ছিল।তাদেও পরামর্শ মোতাবেক শালিেিস রায় দেওয়া হয়েছে এবং তা দ্রুত কার্যকর করার জন্য দুই পক্ষকে বলা হয়েছে।দুই পক্ষই বিনাষর্তে রায় মেনে নিয়ে কার্যকর করবেন বলে প্রতিশ্রতি দিয়েছে আমাদেরকে।