ন্য়োাখালীর সেনবাগে এক প্রবাসীর স্ত্রী (২২)অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ও ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেজবুক ও স্বামী সহ আত্মীয়স্বজনদের নিকট ছড়িয়ে দেওয়ার ভয়ভিতি দেখিয়ে ধর্ষণ ও টাকা পয়সা এবং স্বর্ণালয়র লুট করে নিয়ে যাবার ঘটনায় সেনবাগ থানা পুলিশ মোঃ গিয়াস উদ্দিন বুলেট (৩৫) নামের এক ধর্ষক প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃত গিয়াস উদ্দিন প্রকাশ বুলেট সেনবাগ উপজেলার ৩নং ডমরুয়া ইউনিয়নের ডমুরুয়া গ্রামের মুজিবুর হক মিয়ার বাড়ির মুজিবুল হকের ছেলে। প্রবাসীর স্ত্রীর মামলার ভিত্তিতিতে সেনবাগ থানার এসআই বদিউল আলম তাকে রোববার বিকেলে উপজেলার ডমুরুয়া চৌ-মোড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। সোমবার দুপুরে তাকে নোয়াখালী বিচারিক আদালতে প্রেরণ করে।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সুত্রে জানাগেছে,ভিমটিম প্রবাসীর স্ত্রী একমাত্র সন্তান থেলাসিমিয়া রোগে আক্রান্ত হয়। এজন্য তাকে প্রতিমাসে রক্ত দিয়ে হয়। অভিযুক্ত গিয়াস উদ্দিন বুলেটের রক্তের গ্রুপ ওই শিশুর সঙ্গে মিলে যাবায় সে শিশুটিকে রক্ত দেওয়ার সুবাদে তার মায়ের সঙ্গে সক্ষতা গড়ে ওঠে। এতে বুলেট ভিডিও কলে কথা বলে ওই নারীর শরীরে গোপন অঙ্গগুলি ভিডিও ধারণ করে। একপর্যায়ে ওই ভিডিও এবং ছবি সামাজিক যোগাগ মাধ্যম ফেজবুক এবং তার প্রবাসী স্বামী সহ আত্মীয়স্বজনদের নিকট ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে এবং নগদ ১লক্ষ টাকা ও ১ভরি স্বর্ণালংকা নিয়ে যায়। এরপরও সে ফের তাকে ধর্ষণের চেষ্ঠা এবং কয়েকটি ব্যাংকে স্বাক্ষর করা সাদা চেক নিয়ে যায়। এতে ওই নারী নিরুয়াপায় হয়ে রোববার সেনবাগ থানায় ২০১২ সালের পন্যগ্রাফি আইেেনর ১,২ ও ৩ ধানায় মামলা দাযের করলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। সোমবার নোয়াখালী বিচারিক আদালতে প্রেরন করে। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে সেনবাগ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা ওসি তদন্ত মোঃ রুহুল আমিন বিপ্লব ঘটনার সত্যতা নিশ্চত করেন।