তিন যুগেরও অধিক সময় পর পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে। বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তরিকুল ইসলামের সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা এবং নান্দনিক পরিকল্পনার মাধ্যমে ওই কার্যালয়ের মান্ধাতার আমলের গেটাপ এবং ডিজাইনসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন করে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৮৩সাল থেকে ২০২২ সালের ৯ অক্টোবর পর্যন্ত ২৯জন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওই কার্যালয়ে বসে দায়িত্ব কর্তব্য পালন করেছেন। কিন্তু কেউই নিজ কার্যালয়টি অধুনিকায়নের দিকে নজর দেন নাই। সকলেই মান্ধাতার আমলের ডিজাইনের অফিস এবং চেয়ার, টেবিলে বসেই কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। কিন্তু বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তরিকুল ইসলাম ২০২২সালের ১০অক্টোবর এই উপজেলায় যোগদান করার পর থেকেই দৃষ্টিনন্দন এবং নয়নাভিরাম উপজেলা পরিষদ গড়ে তোলার কাজে মনোনিবেশ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি তার কার্যালয়ের মান্ধাতার আমলের গেটাপ, ডিজাই, চেয়ার, টেবিল এবং অন্যান্য আসবাবপত্র পরিবর্তন করে অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এবং আধুনীক রূপে সাজিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তরিকুল ইসলাম বলেন যুগ এবং সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে দৃষ্টিভঙ্গি এবং রুচির পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন। তাছাড়া পরিচ্ছন্ন এবং মনমুগ্ধকর পরিবেশ প্রতিটি মানুষের কর্মস্পৃহাকে জাগ্রত করে আর মনের জড়তাকে দূর করে। সেকারণে নিজ কার্যালয়কে একটু আধুনিকায়ন করেছি।