যশোরের কেশবপুর পৌরসভার ডেল্টা প্লানের আওতায় নিয়ে এক ব্যাপক ভিত্তিক উন্নয়ন কর্মকা- বাস্তবায়নের জন্য নেদারল্যন্ড সরকার ও সশ্লিষ্ট প্রকল্পর একটি পেজেন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার কেশবপুর পৌরসভা কার্যালয়ে এ প্রকল্পের লক্ষ্য উদ্দেশ্য বিষয়ে নাগরকিদের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনে আরবান ডেভালপমেন্ট পাইলটস কেশবপুর,পৌরসভা এই প্রকল্পের বাংলাদেশ ২০০২১ এর আওতায় কেশবপুর পৌরসভাল সার্বিক উন্নয়ন ও আগামী একশত বছরের কেশবপুর পৌরসভার প্লান বিষয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা হয়।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়,অ্যালটেক কনসালটেন্ট লি. ও সেন্টার ফর ইনভারমেন্টাল এ- জিওগ্রাফি ইনফরমেশন সার্ভিসের সমন্বয়ে উন্নয়ন প্রকল্পের সার্বিক সহায়তা দিচ্ছে নেদারল্যন্ডস সরকার। এই প্রকল্পের উদ্যোগে কেশবপুর পৌরসভার হরিহর নদ ও খোঁজা খালের মিলনস্থলে দৃষ্টিনন্দন প্রকল্প গ্রহন করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে দুটি ঝুলন্ত সেতু,অত্যাধুনিক শেড,ফিশিং সেন্টার,ওয়াচ টাওয়ার,ওয়াক ওয়ে। প্রকল্প উপস্থাপন করেন পরিকল্পনাবিদ ড, ফারহানা আহম্মেদ,প্রকল্পের ব্যবস্থাপন পরিচালক সামি ডব্লিউ চৌধুরী স্থপতি হাবিব ইব্রাহীম,স্থপতি সাকিব রনি,আনন্দ বণিকও তাসফিয়া দ্যুতি। নেদারল্যন্ড সরকারের প্রফেসার ক্লিস জেহেনবের্গেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম,কেশবপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ এটিএম বদরুজ্জমান,কেশবপুর সরকারি পাইলট উচ্চমাধ্যমিকবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ আসাদুজ্জামান, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আরশাফ উজ জামান খান,সাধারণ সম্পাদক জয়দেব চক্রবর্ত্তী, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভপাতি তপন কুমার ঘোষ,অধ্যাপক মশিউর রহমান, সাংবাদিক মোতাহার হোসেন,সাংবাদিক দিলীপ মোদক,সাংবাদিক কবির হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বজলুর রহমান ও সকল কাউন্সিলররবৃন্দ,কেশবপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী আলী হায়দার,পৌর সচিব মো.মোশোরফ হোসন প্রমুখ। বংলাদেশের ডেল্টা প্লানের আওতায় দেশের দুটি পৌরসভা চট্রগ্রামের রাউজান পৌরসভা ও কেশবপুর পৌরসভাকে পাইলট প্রজেক্টের আওতায় আনা হয়েছে। তারই আংশ হিসেবে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে।