যুদ্ধটা দু’পক্ষেরই। ইউক্রেনে লড়ছে রাশিয়া-ইউক্রেন। রাশিয়ার পাশে আছে চীন। আর ইউক্রেনের পাশে আছে পশ্চিমা মিত্র ও যুক্তরাষ্ট্র। পুতিনের প্রতি সমর্থন জানাতে জিনপিং গেলেন তিনদিনের মস্কো সফরে। অন্যদিকে জেলেনস্কির পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাজ্য ও আইএমএফ। পুতিনকে ‘প্রিয় বন্ধু’ সম্বোধন করে জিনপিং যখন রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করার ঘোষণা দিয়ে, সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে বুধবার মস্কো ত্যাগ করবেন, ঠিক সে মুহূর্তেই কিয়েভকে ১৫.৬ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা ঘোষণা করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ (ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড)। যুদ্ধ, অবকাঠামো ও অর্থনীতি পুনর্গঠনে ইউক্রেনকে এই ঋণ দেয়ার ঘোষণা দেয় বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঋণদানকারী সংস্থাটি। আর এটা হলো যুদ্ধবিধ্বস্ত কোনো দেশের জন্য সবচেয়ে বড় অংকের ঋণ সহায়তার ঘোষণা। খবর রয়টার্সের। অপরদিকে, মঙ্গলবার ইউক্রেনকে ‘চ্যালেঞ্জার-২’ ট্যাংক ও ‘ডিপ্লিটেড ইউরেনিয়াম’ সমৃদ্ধ গোলা সরবরাহ করবে বলে নিশ্চিত করে যুক্তরাজ্য। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অ্যানাবেল গোল্ডি এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ইউক্রেনের পাশে দাঁড়াতে জেলেনস্কির আহ্বানে সাড়া দিয়ে যুক্তরাজ্য ইউক্রেনকে ১৪টি সর্বাধুনিক ‘চ্যালেঞ্জার-২এস’ ট্যাংক দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল।