মৌলভীবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ আলী আহসান এর সাথে নবাগত আইনজীবীদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও ফুলের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ ) বিকেলে সিজেএম এর কার্যালয়ে মৌলভীবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট অতিরিক্ত পি,পি বাবু কৃপাসিন্ধু দাস এবং উদীয়মান আইনজীবী গৌছ উদ্দীন নিক্সন এর নেতৃত্বে নবাগত আইনজীবীদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও তাদেরকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ আলী আহসান।
সাক্ষাৎকালে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ আলী আহসান ও নবাগত আইনজীবী নেতৃবৃন্দদের জেলা ম্যাজিস্ট্রেসীর সার্বিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা সভা ও পরস্পর কুশল বিনিময় করেন।
এসময় সাক্ষাতকালে নবাগত আইনজীবীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জুড়ী উপজেলার প্রিয় মুখ এডভোকেট মিজানুর রহমান সেলিম, এডভোকেট রেজাউল করিম পারভেজ,এডভোকেট মুক্তা, এডভোকেট , ওয়াইদুল ইসলাম,এডভোকেট মতিউর রহমান, এডভোকেট ভিক্টর প্রেন্টিস উচ্ছ্বাস,এডভোকেট সুলতানা পারভীন চৌধুরী, এডভোকেট হেমেন্দ্র কুমার দাশ,এডভোকেট সৈয়দ ইশতিয়াক,এডভোকেট জাবেদ আহমদ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আলী আহসান কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এডভোকেট হওয়ায় নতুন আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন,,পেশাগত জীবনে সফল হতে হলে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল প্রফেশনাল কন্ডাক্ট এন্ড এডিকেটের চারটি অধ্যায় মেনে চলতে হবে। এ বিষয়ে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে। তিনি আরো বলেন, আইনজীবীগণ হলেন কোর্ট অফিসার আর আদালত হলো প্রিসাইডিং অফিসার এই দুয়ের মাঝে সু সম্পর্ক জরুরী। আইনগত কারনে জামিন না মঞ্জুর হলে তিনি আইনজীবীদের হাসি মুখে মেনে নেওয়ার পরামর্শ দেন। পেশাগত জীবনের সফলতার মুল মন্ত্র সততা,নম্রতা, ভদ্রতা ও ধৈর্যের চর্চা । প্রথম জীবনে তিনি নিজেও একজন আইনজীবী ছিলেন উল্লেখ করে বলেন, মৌলভীবাজার জেলা প্রকৃতিগত ভাবেই অনেক সুন্দর, এই জেলার মানুষও অনেক সুন্দর। তিনি পদোন্নতি পেয়ে আবারও এই জেলায় ফিরে আশার আশাবাদ ব্যক্ত করেন এবং আগামীতে ফিরে এসে নতুন আইনজীবীদের পেশাগত জীবনে সকলকে সফল হিসাবে দেখতে চান। উপস্থিত আইনজীবীদের সবাই মাননীয় চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ আলী আহসানের সুন্দর জীবন , দীর্ঘ আয়ু কামনা করেন।