সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে আদালতে পাল্টা দুইটি মামলা দায়েরের কয়েকঘন্টা পরেই দুইপক্ষের মধ্যে সমঝোতা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তিন ঘন্টার বৈঠকে গত পাঁচদিন ধরে প্রশাসন, সিটি মেয়র ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দর চলমান সকল দ্বন্ধের অবসান হয়েছে।এদিকে অতীতের সকল ভুল বোঝাবুঝি ভুলে নান্দনিক বরিশাল গড়ার
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবুর রহমানকে প্রধান আসামি করে দুটি মামলার আবেদন গ্রহণ করেছে আদালত। রোববার শেষকার্যদিবসে জেলার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক মাসুম বিল্লাহ মামলা দুটির আবেদন আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।আদালতের নাজির কামরুল হাসান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে তিনটি মামলার পলাতক আসামিকে চারশ’ পিচ ইয়াবাসহ গ্রেফতার করেছে জেলার গৌরনদী মডেল থানা পুলিশ।রোববার দুপুরে থানার ওসি মোঃ আফজাল হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিত্বে থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওইদিন সকালে পশ্চিম পিঙ্গলাকাঠী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তরিকুল ইসলাম তপু সরদারকে (২১) গ্রেফতার করেন।
গত ২৪ ঘন্টায় বরিশাল বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ছয়জন ও উপসর্গ নিয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে বিভাগে নতুন করে ১৮৭ জন করোনা রোগী শনাক্ত এবং শনাক্তের পাঁচগুনেরও বেশি এক হাজার ১০৪ জন সুস্থতা লাভ করেছেন।রোববার দুপুরে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক
সিটি কর্পোরেশনের নিয়মিত পরিচ্ছন্নতার কাজে বাঁধা প্রদান, বিনা উসকানিতে বিসিসি’র কর্মচারীদের ওপর গুলিবর্ষণের নির্দেশ দেয়া, হামলা, গুলিবর্ষণের মাধ্যমে একাধিক ব্যক্তির অঙ্গহানির অভিযোগ এনে আদালতে দুটি মামলার আবেদন করা হয়েছে।উভয় মামলায় বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবুর রহমান, কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি, এসআই ও ইউএনও’র বাসভবনে
সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের কাজে যোগ দেওয়ার জন্য মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ অনুরোধ জানানোর পর শনিবার দিবাগত রাতেই পরিচ্ছন্নতা কাজ শুরু হয়েছে।শনিবার রাতে মেয়রের বাসভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলন থেকে মেয়র পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের হয়রানি না করতে পুলিশের প্রতি অনুরোধ করেন। একইসাথে পুরো নগরী পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে মেয়র পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের
শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) করোনা ইউনিট থেকে উধাও হয়ে গেছে একশ’ অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ৩০টি সিলিন্ডার মিটার।এ ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যর তদন্ত কমিটি গঠণ করার পরেও সিলিন্ডার উদ্ধার করা যায়নি। বিষয়টি এতোদিন গোপন থাকলেও শনিবার দিবাগত রাতে ফাঁস হয়ে যায়। হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার সদস্যদের নির্বিচারে গুলিবর্ষণে দুই আওয়ামী লীগ নেতার চোখ চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে তারা ঢাকায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।শনিবার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রইচ সেরনিয়াবাত
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনীবুর রহমানকে প্রত্যাহারপূর্বক পুরো ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি করেছেন বরিশাল বিভাগের পৌর মেয়র ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণ। এ ছাড়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সরকারী বাসভবনের তিন ঘন্টার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি করা হয়।সু-সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে পারে ॥ জেলা
সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ গত ১৮ আগস্ট রাতের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করে বলেছেন, পুরোটাই পরিকল্পিত চক্রান্ত। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ক্যামেরার পূর্ণাঙ্গ ভিডিও প্রকাশ করা হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। সত্য কেউ চাঁপা দিয়ে রাখতে পারবে না।শনিবার দিবাগত