পাবনার চাটমোহরে দুটি অপমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। থানা সূত্র ও এলাকাবাসী জানায়,বিদ্যুৎস্পর্শে বুধবার রাতে উপজেলার নিমাইচড়া গ্রামের রাইমুদ্দিনের স্ত্রী মালেকা খাতুন (৪৫) মৃত্যুবরণ করেন। এছাড়া,উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের পাঁচবাড়িয়া গ্রামে পুকুরের পানিতে ডুবে মারা যান আশরাফ আলীর ছেলে মাসুদুর রহমান (৩৫)। এলঅকাবাসী জানান,মালেকা খাতুন নিজ ঘরে বিদ্যুতের
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে পাবনার চাটমোহর উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের কাটাখালী গ্রামকে লকডাউন ঘোষণা করেছে প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরকার মোহাম্মদ রায়হান বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে ওই গ্রামে গিয়ে লকডাউন ঘোষণা করেন।স্থানীয়রা জানান,গত দুইদিনে মাদারীপুর থেকে ৪২ জনসহ ঢাকাণ্ডচট্টগ্রাম থেকে মোট ৬৪ জন
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে পাবনার চাটমোহর উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের কাটাখালী গ্রামকে লকডাউন ঘোষণা করেছে প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরকার মোহাম্মদ রায়হান বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে ওই গ্রামে গিয়ে লকডাউন ঘোষণা করেন।স্থানীয়রা জানান,গত দুইদিনে মাদারীপুর থেকে ৪২ জনসহ ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে মোট ৬৪ জন
করোনা আক্রান্ত সন্দেহে ঈশ্বরদীর নারিচা এলাকায় রাশিয়ানদের ভাড়াকৃত ‘হাউস-২’ লকডাউন করা হয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে কর্মরত করোনা সন্দেহভাজন বেলারুশিয় নাগরিককে (পাসপোর্ট নং কেবি ১৪০৩২৪৪) গতকাল বুধবার রাত ১০টার পর তাকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ওই বাড়িতে প্রকল্পে কর্মরত ১৫/১৬ জন বিদেশী নাগরিক বসবাস করছে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমন প্রতিরোধে চাটমোহরে বিভিন্ন সংগঠণ ও সংস্থা হ্যান্ডগ্লোভস,মাস্ক,স্যানিটাইজার ও লিফলেট বিতরণ অব্যাহত রেখেছে। দেশের অন্যতম প্রধান বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক চাটমোহর উপজেলার এরিয়ার অফিসের আওতাধীন সকল শাখার উদ্যোগে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতামুলক লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। এছাড়া সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক ব্র্যাকের সকল ঋণ কার্যক্রম
করোনা ভাইরাসের সংক্রমন প্রতিরোধে চাটমোহরে সরকল দোকানপাট ও যানবাহন বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। তবে অনেকেই সরকারি নির্দেশনা না মেনে বাইরে বের হচ্ছেন। অবাধে চলাফেরা করছে সাধারণ মানুষ। চাটমোহর পুরাতন বাজার,নতুন বাজার,হান্ডিয়াল,শরৎগঞ্জ,রেলবাজারসহ অন্যান্য স্থানে জনসমাগম তেমন কমেনি। বৃহস্পতিবার অটোভ্যান,মোটর সাইকেল,বোরাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করেছে। এদিকে করোনা
পাবনার চাটমোহরে করোনা ভাইরাস সতর্কতায় কাজ করছেন উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক,নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। কিন্তু পর্যাপ্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা নেই খোদ চিকিৎ্সক ও নার্সদেরই। বুধবার চাটমোহর ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে,করোনা ভাইরাস আতঙ্কে অন্যান্য সাধারণ রোগীর ভিড় নেই। অনেকে আবার
পাবনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীকে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত্র সন্দেহে তাকে কোয়ারেন্টাইনে প্রেরণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ঐ রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেয়া চিকিৎসক নার্সসহ আরো ৯ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। বুধবার সকালে পাবনার সিভিল সার্জন বিষয়টি গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে নিশ্চিত করেছেন। পাবনা
পাবনায় করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় রাস্তায় রাস্তায় টহল দিয়েছে প্রশাসন। খুবই প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে ঘুরছে কিনা তা দেখভাল করেন তারা। এ সময় সকল দোকানপাট বিপনীকেন্দ্র বন্ধের তদারকি ও নজরদারির পাশাপাশি সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। সকলকে বাড়িতে থাকার আহবান জানান প্রশাসনের কর্মকর্তারা। বলছেন, আপনাদের সুরক্ষায়
সাঁথিয়ায় গরু-বাছরের ক্ষুরা রোগের প্রাদুর্ভাব। এ রোগে প্রায় ১৫টি গরু-বাছুর মারা যাওয়ায় খামারী দিশাহারা হয়ে পড়েছে। মেডিক্যাল টিম গঠন করে ঘটনাস্থলে চিকিৎসকদের দিয়ে ব্যাগসিনেশন করা হচ্ছে।এলাকাবাসী ও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ১০ মার্চ থেকে সাঁথিয়া উপজেলার নাড়িয়াগদাই গ্রামে গরু-বাছুরের ক্ষুরা রোগ দেখা