কুড়িগ্রামের রাজারহাটে উপর দিয়ে মৃদু শৈত্য প্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। শৈত প্রবাহের পরেও বৃহস্পতিবার (১৮জানুয়ারী) দুপুর ১২টার দিকে সূর্য্যরে মুখ দেখা গেলেও তেমন উত্তাপ নেই। ওই দিন সকাল ৯টায় রাজারহাট অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা এই মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে
কুড়িগ্রামের রাজারহাটে গ্রামীণ ব্যাংকের উদ্যোগে ভিক্ষুকদের মাঝে কম্বল শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। ১৭ জানুয়ারী বুধবার সকাল ১০টায় গ্রামীণ ব্যাংক রাজারহাট শাখার অফিসের সামনে ভিক্ষুকদের র মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করেন গ্রামীণ ব্যাংক কুড়িগ্রাম যোন এর যোনাল ম্যানেজার মোঃ রকিবুল ইসলাম। রাজারহাট শাখা ব্যবস্থাপক মোঃ
টানা ১০দিন ধরে উত্তরের হিমেল হাওয়া ও প্রচন্ড ঠান্ডায় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে জনজিবন কাহিল হয়ে পড়েছে। কনকনে ঠান্ডার যুবুথুবু হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। টানা ১০দিন ধরে সঠিকভাবে সুর্য্যরে দেখা মিলছে না। সারাক্ষণ মেঘে ঢাকা থাকছে সূর্য। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় কুড়িগ্রাম অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার কচাকাটা থানা এলাকায় নেট লাগানো বাক্স থেকে বিলুপ্তপ্রায় ৩টি তক্ষক উদ্ধার করেছে কচাকাট থানা পুলিশ। পরে সূত্র ধরে ৫ জন পাঁচারকারীকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার ভোররাতে কচাকাটা থানার দক্ষিন বলদিয়া গ্রামের পালপাড়া এলাকার মো: পনির উদ্দিনের শয়ন কক্ষ থেকে নেটের বাক্সে ভড়ানো
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে নাওডাঙ্গা-নিমকুশ্যা বিলের উপর ব্রিজটি চলাচল অযোগ্য হওয়ায় সেটি ভেঙ্গে দিয়ে পূনঃনির্মাণ এবং ব্রিজ থেকে তালতলা সাত ভাইয়ের মোড় পর্যন্ত এক কিলোমিটার কাচা রাস্তা পাকাকরণের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এলাকাবাসী ও সৃষ্টি মডেল পাবলিক স্কুলের আয়োজনে বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের কুটি নাওডাঙ্গা
কুড়িগ্রাম জেলার ভূরুঙ্গামারী পাইলট সরকারী উচ্চবিদ্যালয়ের ২০জন শিক্ষক ও কর্মচারী মঙ্গলবার ১৬ জানুয়ারী/২৪ তারিখে এই প্রথম সরকারী বেতন পেয়েছেন। ১৭ জন শিক্ষক ও ৩ জন কর্মচারী মোট ২০ জনেই সরকারী বেতন পেয়ে মহা খুশি হয়েছেন। শিক্ষকদের প্রত্যেকে ৪ মাসের করে বেতন এক সঙ্গে ১৭ জন
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে কনকনে ঠাণ্ডা ও ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে জনপদ। ব্যহত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। ঘন কুয়াশা আর তীব্র ঠাণ্ডায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষ। কনকনে ঠাণ্ডায় সময় মত কাজে বের হতে পারছেন না তারা। বৃষ্টির ফোটার মত পড়ছে কুয়াশা। এক
ব্রিজ তো নয়, যেনো মরণফাঁদ। ব্রিজে নেই দু’পাশের রেলিং। পাটাতনের অনেক বড় জায়গাজুরে ভেঙ্গে গেছে। দেখলেই ভয়ে আঁতকে ওঠে বুক। বন্ধ রয়েছে ভাড়ি যান চলাচলও। শুধু পাটাতন নয় বিশাল গর্ত রয়েছে ব্রিজের মোকাতেও। আশঙ্কা রয়েছে যেকোনো মুহূর্তে ধ্বসে গিয়ে বড় ধরণের দুর্ঘটানার। এতে করে চরম
গত কয়েক দিনে বয়ে যাওয়া উত্তরের হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশার তীব্র শীতের দাপটে কাহিল করেছে কুড়িগ্রামের হত দরিদ্রতম উপজেলা চর রাজিবপুর বাসীক। ৫ দিন থেকে দেখা মেনে না সূর্য়ের আলো। সারা রাত ঝরছে বৃষ্টির মত শিশির। শীতে কাহিল চর বাসীর নিকট সরকারি কিছু কম্বল
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে দ্বিতীয় দফা ৫ দিনের টানা শৈত্য প্রবাহে জন জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। হিমেল হাওয়া ও কনকনে শীতে লোকজন বাড়ি ঘর থেকে তেমন একটা বের হচ্ছে না। কাজ কর্মে গেলেও হাত-পা হিম হয়ে আসায় কিছুক্ষণের মধ্যেই বাড়িতে ফিরে আসতে হচ্ছে। দিনের বেলায় সূর্যের দেখা