বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে কয়েক দফা হামলা, ব্যাংক ও অস্ত্র লুটের ঘটনায় বিশেষ অভিযানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ৩ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় এক গাড়িচালককেও আটক করা হয়েছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) সকালে থানচি থেকে কেএনএফের জিপগাড়িসহ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বান্দরবানের অতিরিক্ত
সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) অন্যতম প্রধান সমন্বয়ক চেওসিম বমকে বান্দরবানের বাসা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এ সময় রোয়াল লিন বম নামে আরো একজনকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার দিবাগত ভোররাতে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এদিন সকালে বান্দরবানে সাংবাদিকদের এক ব্রিফিংয়ে সেনাপ্রধান এস এম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন, পাহাড়ি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়েছে। শনিবার (৬ এপ্রিল) বেলা ১১টায় বান্দরবানের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রুম ও থানচিতে ব্যাংকে হামলাকারীরা কেএনএফের সদস্য। পার্শববর্তী দেশের সন্ত্রাসীদের থেকে তাদের হাতে অস্ত্র এসেছে।
বান্দরবানে সোনালী ব্যাংক ম্যানেজারকে উদ্ধারের আদ্যোপান্ত জানিয়েছে র্যাব। একইসঙ্গে ম্যানেজারের কাছ থেকে নানান তথ্য পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীটি। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকালে পার্বত্য জেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক খন্দকার আল মঈন। র্যাবের কাছে ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন সন্ত্রাসীদের অতর্কিত
কুকি-চিন আগামীতে আরো হামলা চালাতে পারে। তাদের নির্মূলে সরবাত্মক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন। শুক্রবার বেলা ১১টায় বান্দরবান জেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে প্রেস ব্রিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা জানান। ব্যাংক ম্যানেজারের ল্যাপটপ ব্যবহার করে সন্ত্রাসীরা সাইবার হামলার
বান্দরবান থানচি উপজেলার দুটি ব্যাংকে সশস্ত্র ব্যক্তিরা হামলা চালিয়েছে। এ সময় তারা টাকা লুট করেছে। বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে একদল সশস্ত্র লোক দুটি গাড়িতে করে এসে পাশাপাশি থাকা কৃষি ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংক শাখায় হামলা চালায় বলে কৃষি ব্যাংকের থানচি উপজেলার শাখার ব্যবস্থাপক হ্লা সুই
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সেদেশের জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘাত অব্যাহত রয়েছে। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) সকালেও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্তে মিয়ানমারে ছোঁড়া মর্টারশেল উদ্ধার করা হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আজিজ। এ ঘটনায় বান্দরবান জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার নির্বাহী
বান্দরবানের রুমায় পর্যটকবাহী গাড়ি পাহাড়ের খাদে পড়ে দুই নারী পর্যটক নিহত ও ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রুমা-কেউক্রাডং সড়কের রুমসংপাড়া ও দার্জিলিং পাড়ার মাঝামাঝি চিংড়ি ঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দুই নারী হলেন- জয়নব (২৪) ও ডা. ফিরোজা (৫০)। আহতদের
গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ফলে জেলা শহরের বিভিন্নস্থানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন মানুষ। এদিকে বৃষ্টির ফলে বান্দরবান পৌর এলাকার বিভিন্নস্থানে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার দুপুরে বান্দরবান পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড এর কালাঘাটা বীর বাহাদুর নগর পাহাড় ধস ঘটে।
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার খামতাংপাড়া এলাকায় দুইপক্ষের গোলাগুলিতে নিহত আটজনের মরদেহ হস্তান্তর করেছে পুলিশ। শনিবার (৮ এপ্রিল) বিকেলে রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মান্নান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন দুপুরে বান্দরবান সদর হাসপাতাল থেকে বম সোস্যাল কাউন্সিলের (বিএসসি) সভাপতি লালজার লম বম মরদেহগুলো