গত কয়েকদিনের ভারী বর্ষণে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় রাঙ্গামাটির দৃষ্টিনন্দন পর্যটনের ঝুলন্ত ব্রিজ পানিতে তলিয়ে গেছে। সকালে গিয়ে দেখা যায়, কাপ্তাই হ্রদের পাটাতনের ছয় ইঞ্চি পরিমাণ পানির নিচে তলিয়ে গেছে ব্রিজটি। এতে করে বেড়াতে আসা পর্যটকদের
দেশের সর্ববৃহৎ কৃত্রিম জলরাশি রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদে ৪ মাস ১২ দিন বন্ধ থাকার পর আবারো মাছ শিকার শুরু হয়েছে। আর মধ্যরাত থেকে চিরচেনা রূপে ফিরছে কাপ্তাই হ্রদ। শুরুর প্রথম দিনই রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদ থেকে দুপুর পর্যন্ত ৩০ মেট্রিক টনের অধিক মাছ আহরণ করা হয়েছে বলে
পার্বত্য চট্টগ্রামে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ভাগ্য পরিবর্তনে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড যেভাবে কাজ করছে তা আমার পক্ষ থেকে অব্যাহত রাখার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাবো বলে মন্তব্য করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রদূত সুপ্রদীপ চাকমা। তিনি বলেন, তিন পার্বত্য জেলায় নতুন ভাবে অবকাঠামোগত উন্নয়ন
কাপ্তাই জেটিঘাট এলাকার হ্রদে অতিরিক্ত কচুরিপানার কারণে নৌ চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এতে কাপ্তাই-বিলাইছড়ি লাইনে ইঞ্জিন চালিত বোট চলাচল বন্ধ রয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে হাজারো মানুষ। কচুরিপানা জঞ্জাল অপসারণে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি দাবী জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা। বৃহস্পতিবার (১০ আগষ্ট) সকালে কাপ্তাই উপজেলার ব্যবসার প্রাণকেন্দ্র আপষ্ট্রিম
টানা বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে রাঙ্গামাটির চার উপজেলায় আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির দিকে। বৃষ্টিপাত কমায় রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি, জুরাছড়ি, রাজস্থলী ও বরকল উপজেলা নিম্নাঞ্চলগুলো থেকে আস্তে আস্তে পানি সরে যাওয়ায় এইসব উপজেলাগুলোর দূর্গত মানুষরা আশ্রয় কেন্দ্র থেকে আস্তে আস্তে ঘরে ফিরতে
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবির অন্তরালে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ রাঙ্গামাটি জেলা শাখা। মঙ্গলবার (৮ আগষ্ট) সকালে রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপায় আলিফ মার্কেটের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন ও সমাবেশ করেন নেতৃবৃন্দরা। এ সময় ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে
গত ৪ দিন ধরে টানা ভারী বৃষ্টিপাত ও উজান হতে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের কারণে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রাঙ্গামাটির কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনও বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে সচল হয়ে উঠছে এক সাথে ৫টি ইউনিট।
দীর্ঘ ৮০ ঘন্টার টানা বর্ষণের ফলে রাঙ্গামাটির বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ের মাটি নরম হয়ে যাওয়ায় যে কোন সময় দূর্ঘটনায় প্রাণহানির আশঙ্কা করছে প্রশাসন। আর বৃষ্টির পরিমান বেড়ে যাওয়ায় যে কোন বড় ধরণের ঝুঁকি এড়াতে লোকজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যেতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জোর তৎপরতা চালানো হচ্ছে। শনিবার
রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলায় চলমান অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ী ঢল এর কারণে জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে শনিবার ভোর হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত কাপ্তাই হ্রদে সকল ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন খান। শুক্রবার রাতে জেলা প্রশাসনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা
গত দুই দিন টানা বর্ষণের কারণে রাঙ্গামাটিতে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। পাহাড়ের ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় বসবাসকারী লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যেতে ও সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশ জারি করেছেন রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসন। টানা বর্ষণের কারণে এ নির্দেশনা জারি করেন রাঙ্গামাটির নবাগত জেলা প্রশাসন মোহাম্মদ মোশারফ