আমতলী বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রী কলেজের জেষ্ঠ্য প্রভাষক ও সাংবাদিক ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক জয়নুল আবেদীনের উপরে জাল সনদধারী বহিস্কৃত অধ্যক্ষ মোঃ ফোরকান মিয়ার নেতৃত্বে জামায়াত নেতা ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করা হয়েছে। আমতলী সাংবাদিক ইউনিয়ন, প্রেসক্লাব, মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ও পিভিএর যৌথ উদ্যোগে সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার রাত ৯ টায় সাংবাদিকদের প্রতিবাদ সভায় তীব্র নিন্দা জানানো হয়।
আমতলী প্রেসক্লাব সভাপতি একেএম খায়রুল বাশার বুলবুল প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্বে করেন। সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি জসিম সিকদারের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন আমতলী প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান সুমন, সিনিয়র সাংবাদিক এ্যাড. শাহাবুদ্দিন পান্না, পরিতোষ কর্মকার, রেজাউল করিম বাদল, এসএম নাশির মাহমুদ, সৈয়দ নুহু-উল আলম নবিন, বশির আহম্মেদ, নাসরিন সিপু, হোসাইন আলী কাজী, মনিরুল ইসলাম,জাহিদুল ইসলাম রাসেল, এসএম কামরুজ্জামান, টিএম রেদওয়ান বায়েজিদ, আবদুর রহমান, মহসীন মাতুব্বর, শিউলী রানী, সাইফুল ইসলাম, রিপন মুন্সি, এইচএম রাসেল, কামরুল হাসান সায়মন, সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল মোমেন নিজাম, মাহতাবুর রহমান ও তানভির আহম্মেদ রুবেল। সভার সভাপতি একেএম খায়রুল বাশার বুলবুল জয়নুলের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও জালসনদধারী বহিস্কৃত অধ্যক্ষ ফোরকান মিয়া সাংবাদিকদেও নিয়ে কটুক্তিমুলক বক্তব্য দেয়ার প্রতিবাদে আগামী বরিবার মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষনা করেছেন।
উল্লেখ্য বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১১ টায় জাল সনদধারী বহিস্কৃত অধ্যক্ষ ফোরকান মিয়ার অপসারণ ও বেতন ভাতার দাবীতে শিক্ষক, কর্মচারী ও ছাত্রীরা মানববন্ধনের আয়োজন করে। ফোরকানের নেতৃত্বে বহিরাগত সন্ত্রাসী মেহেদী, ভুমি দস্যু বাবুল মিয়া, আমতলী পৌর জামায়াতের আমির প্রভাষক মোঃ কবির হোসেন, সাবেক উপজেলা ছাত্র শিবির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মোঃ বাছির উদ্দিন, জামায়াত নেতা রসায়ন বিদ্যা বিষয়ের প্রভাষক মোঃ জলিল, মাকসুদুর রহমান, নজরুল ইসলাম ও রুহুল আমিন মানববন্ধনে হামলা চালায়। এতে জেষ্ঠ্য প্রভাষক জয়নুল আবেদীনসহ চার শিক্ষক আহত হয়।