কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর গত কয়েকদিন ধরে অতিরিক্ত খরতাপে কয়েক লাখ মানুষ গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। গরমের তাপমাত্রাকে তাল দিয়ে বিপিডিপি ও আরইবি সমানভাবে বিদ্যুৎ লোডশেডিং ১৪-১৫ ঘন্টা হওয়ার কারণে এ উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ বিদ্যুৎ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ের কারণে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া চরম ভাবে বিঘিœত হচ্ছে। এসবের ফলে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল থেকে শুরু করে বেসরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত গরম ও বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ের ফলে বিভিন্ন বয়সের লোকদের উচ্চ রক্ত চাপ জনিত রোগ, সর্দি-কাশি, জ¦রসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে চরমভাবে। এদিকে বিদ্যুৎ না পেয়েও গ্রাহকদেরকে ভৌতিক বিদ্যুৎ বিলের আওতায় পড়ছে অনেকে। এসব কারণে বিদ্যুৎ বিভাগের কিছু অসাধু কর্মচারী আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এদিকে কোনো খেয়াল নিচ্ছেন না বলে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের অভিযোগ। বাজিতপুর বিপিডিপির নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ আলী যায় যায় দিনকে বলেন, বিদ্যুৎ এর যতটুকু চাহিদা দরকার তার অর্ধেকের ও কম চাহিদা পাওয়ার কারণে বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ের আওতায় পড়ছে বাজিতপুর বাসী।