কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, নিকলী, কুলিয়ারচরসহ আশেপাশের হাড়র অধ্যুষিত উপজেলা ব্যুরুতে প্রচন্ড তাপদাহের পাল্লা দিয়ে বিদ্যুতের লোডশেডিং মাত্রাতিরিক্তভাবে বেড়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার দিকে প্রচন্ড তাপদাহের পর বৃষ্টির আভাসে এসব অঞ্চলের মানুসের হাফ ছেড়েছে। কিন্তু তাপদাহ-ই থাকুক বা বৃষ্টিই থাকুক বিদ্যুতের ভেলকীবাজী যেন একটা নিয়মে পরিণত হয়েছে।
বৃষ্টির মধ্যেও বিদ্যুৎ উঠানামার কারণে গ্রাহকের ভৌতিক বিল জমে যায় মিটারের মধ্যে। মিটার রিডারগণ ৩/৪ মাস পরপর মিটার দেখতে যান। কিন্তু কি দেখেন, আর কি বিল দেন মিটারের সাথে কোন মিল নেই বলে অনেক গ্রাহকের অভিযোগ। গ্রাহকরা বলেন, বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ করে যেন তাদের অপরাধ। মিটার না দেখে মিটার রিডারগণ গড় বিল করে বসেন। পরে তাদেরকে অফিসে গিয়ে ধরনা দিতে হয়। বাজিতপুর বিপিডিপি’র নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী খান বলেন, তার কাছে কেউ এ বিষয়ে কোন অভিযোগ দেয়নি।