ঢাকা থেকে ঈদের ছুটিতে ডেঙ্গু রোধের আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন অনেক রোগী। এরই ধারাবাহিকতায় কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর পৌর শহরের ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে জেলার বিভিন্ন উপজেলা হতে গত শুক্রবার ও গতকাল শনিবার বার ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে ২৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। ভর্তিকৃত হলেন, কটিয়াদি ধনকিপাড়ার ইদ্রিস আলীর ছেলে ইসমাইল মিয়া (১১), ভৈরব জগন্নাথপুর গ্রামের মুর্শিদ মিয়া মেয়ে সাবিয়া আক্তার (৩২), কুলিয়ারচর উপজেলার নলবাইদ গ্রামের তারিক মিয়ার মেয়ে মাহিয়া আক্তার (১৬), ভৈরব কালিকা প্রসাদ গ্রামের শুক্কুর মিয়ার ছেলে তাজুল ইসলাম (৪০), কটিয়াদী বেতাল কাজিচর গ্রামের সুনাম উদ্দিনের ছেলে হুমায়ুন মিয়া (২৩), দড়িঘাগটিয়া গ্রামের সানু মিয়ার ছেলে আবদুল কাদির (৪০), কিশোরগঞ্জের সুমিনচর গ্রামের সফর উদ্দিনের ছেলে আলমগীর (২৫), কুলিয়ারচরের ফারুখ মিয়া ছেলে ইমরান মিয়া (৩০), নিকলী বাগরাইল আবদুর জব্বারের ছেলে শাহাদাত মিয়া (২৪), ভাগলপুর গ্রামের মাসুদুর রহমানের ছেলে জিসান মিয়া (১৬), সরারচর গ্রামের সোহান উদ্দিনের ছেলে হুমায়ুন (২৪), ভাগলপুর গ্রামের মৃত আবদুল গফুরের ছেলে শাহআলম (৬০), বলিয়ারদী ইউনিয়নের উছমানপুর গ্রামের লিটন মিয়ার ছেলে অন্তর মিয়া (২০), কটিয়াদী বোয়ালিয়া গ্রামের মৃত শাহজাহান খানের ছেলে শাহনেওয়াজ (৩৫) ও কুলিয়ারচর দক্ষিণ সালোয়া গ্রামের আশরাফ উদ্দিনের ছেলে সানা উল্লাহ (২৩)। মেডিকেল সুত্রে জানাগেছে, এই পর্যন্ত ভাগলপুর হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগে ভাল হয়ে অন্তত অর্ধশত রোগী বাড়িতে চলে গেছেন। ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ডা: বাহার উদ্দিন ভূইয়া গতকাল শনিবার জানান, ডেঙ্গু রোগীদের নিবিড় পর্যবেক্ষনে রেখে ডাক্তার এবং নার্সরা সঠিক ভাবে পরিচর্যা করে আসছেন। একই সঙ্গে সেবা ও সঠিকভাবে দিচ্ছে বলে জানান।