রমজানের শুরুতইে রণক্ষেত্রে পরণিত হলো শৈলকুপা। সোমবার রাত ১০টার দিকে শহরে উপজলো আওয়ামী লীগের দুটিগ্রুপের মুখোমুখি সংর্ঘষে উভয় গ্রুপে কমপক্ষে ৪ জন আহত হয়েেছ। ভাংচুর চালানো হয়েেছ ঢাকা গামী স্কাই লাইন, শ্যামলী ও নিউ এস বি কাউন্টার। পরস্থিিিত নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কমপক্ষে ১০ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। শৈলকুপা পৌর শহরজুড়ে পুলশি মোতায়নে করা হয়েেছ। শহর এখন ভুতুড়ে আর অতঙ্কের জনপদে পরিনত হয়েেেছ।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, শৈলকুপা পৌর আওয়ামীলগের সভাপাতি ও পৌর মেয়র কাজী আশরাফুল ইসলাম আজম ও আওয়ামী লীগ নেতা তৈয়বুর রহমান খান গ্রুপের মধ্যে আধপিত্য বিস্তার নিয়ে বিবাদ চলে আসছিল। তার জের ধরে সম্প্রতি শেষ হওয়া উপজেলা নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক রুপ ধারণ করে। বিশেষ করে উপজলো আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সদ্য দ্বিতীয় দফায় উপজলো পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান শিকদার মোশাররফ হোসেন সোনা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকের র্কমী-সর্মথদরে মধ্যে নৌকার র্প্রাথীর পক্ষে-বিপক্ষে সর্মথন করা নিয়ে এবিরোধ দেখা দেয়।
তার জের ধর্ েসোমবার রাতে আওয়ামী লীগের আজম ও তৈয়ব গ্রুপের র্কমী-সর্মথকরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ঢাল, সড়কি নিয়ে শহরে মুখোমুখি সংর্ঘষে জড়িয়ে পড়ে।। এ সময় থানার এএসআই ওয়েজ, আৗয়াশী কর্মী রফিকুল (৩৬) ও রিপন (২৯) সহ ৪ জন আহত হয়। আহত ব্যক্তিদের শৈলকুপা ও ঝিনাইদহ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছে।এসময় পৌর শহর রণক্ষেত্রে পরণিত হয় এবং শহর ছেড়ে পালিয়ে যায় সাধারণ মানুষ। সংঘর্ষে রাজধানী গামী শ্যামলী, নিউ এসবি সহ একাধিক বাস কাউন্টার ও স্কাইলাইন পরবিহন নামের একটি বাস ভাংচুর করে । এ ব্যপারে স্কাই লাইন পরিবহনের মালিক বাদল মোল্লা অভিযোগ করেন নৌকার পক্ষে নির্বাচন করায় তাদের বাস ভাংচুর করা হয়েেছ। এতে প্রায় র্অধ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েেছ বলে তিনি দাবি করেন।
সিনিয়র সহকারি পলিশ সুপার (শৈলকুপা সার্কেল ) তারেক আল মেহেদী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পরস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে ১০ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আয়ুবুর রহমান। এ সময় আটক করা হয়েছে ৬জন কে। বর্তমানে শহরে পুিলশ মোতায়নে করা হয়েেছ।
এদিকে আবারো রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। বর্তমানে আওয়ামী লীগের দু গ্রুপে মধ্যে চরম উত্তজেনা বিরাজ করছে।