নীরব ঘাতক ব্যাধি টেস্টিসে বিভিন্ন প্রকার টিউমার হতে পারে যেমন- সেমিনোমা, ২. টেরা টোমা, ৩. লিমফোয়ামা ইত্যাদি। টেস্টিকুলার টিউমার কেন হয় ১. বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই টিউমারের সঠিক কারণ জানা যায়নি। ২. টেস্টিস জন্মের পর যদি সঠিক স্থানে না আসে যেমন পেটের ভেতর যদি অবস্থান করে। সেই ক্ষেত্রে টেস্টিসের টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি।
টেস্টিসের টিউমার হলে কীভাবে বুঝবেন
ক. টেস্টিসের অস্বাভাবিকভাবে বড় হওয়া। খ. স্টেস হঠাৎ ফুলে যাওয়া। গ. বেশির ভাগ সময় ব্যথা থাকে না। ঘ. ছোট বাদাম আকার থেকে কোকোনাট সাইজ পর্যন্ত হতে পারে। ঙ. কখনো কখনো প্রচন্ড ব্যথা নিয়েও আসতে পারে। চ. দূরবর্তী স্থানে ছড়াইয়া পড়তে পারে যেমন- পেটে, গলায়, ফুসফুসে ইত্যাদি স্থানে। ছ. স্তন ফুলে যেতে পারে। জ. পেটে চাকা এবং টেস্টিস অন্ডকোষ থলিতে আসেনি।
চিকিৎসা
হরমোন পরীক্ষা এবং বায়োপসির মাধ্যমে কনফার্ম করে নিতে হবে। কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপি এ রোগের আসল চিকিৎসা। অপারেশনই এ রোগের চিকিৎসা। মনের রাখবেন প্রাথমিক পর্যায়ে এ রোগ ধরা পড়লে চিকিৎসার ফলাফল খুবই ভালো। উপর্যুক্ত বিষয়গুলো যদি আপনার নিজের মাঝে বিরাজ করে তাহলে জরুরি ভিত্তিতে অভিজ্ঞ সার্জনকে দেখান।