ঘর থেকে বের হয়ে দেখি,নোংরা শ্রেনীর মানুষেরা ময়লাটা রাস্তায় ছঁড়ে ফেলছে। প্রতিবাদ জানালে বলে,ফেলেছি তো ফেলেছি সরকারের রাস্তায় তাতে তোর কি? একটু হেঁটে যেতেই দেখি,ফুটপাত দখল করে নিয়েছে হরেক রকমের হকার।
শুধু ভ্যান গাড়িতে নানা রকমের পন্য রেখে হকাররা রাস্তায় দুই পাশ দখল করে নিয়েছে।হাঁটা চলার পথ যে আর নেই। কিছু বলেই হকার ও দোকানিরা মরমুখী হয়ে ওঠে। মনে মনে তখন প্রশ্ন জাগে এগুলো দেখার কেউ নেই ? আছে অটো-রিক্সসার উৎপাত। এরা ঘন ঘন হর্ণ বাজায়,যার বিদঘুটে আওয়াজে কান ঝালাপালা। শুনেছি অটোরিক্সসা চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে।তার পরও গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রাস্তায় অটো-রিক্সসা চলে দাপটের সাথে। কিছু বললেই মরমুখী হয়ে জানান,মাসে ১২০০টাকা দেই।এসব অপরাধ নিয়ে কত লিখলাম,কত প্রতিবাদ জানালাম,কেউ শোনে না। নেয় না কোনো ব্যবস্থা এসব অপরাধ দমনে অবশেষে বলি,মনের কষ্ট বুকে চেপে না হয় আর কোন দিন জানাব না অনুরোধ,কথাগুলি বলেছেন,গাইবান্ধা জেলার বৃহত্তর সামাজিক সংগঠন গোরিপোর্টার্স ফোরাম সভাপতি,বাসদ আহ্বায়ক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক কমরেড রফিকুল ইসলাম রফিক।