মুন্সীগঞ্জ লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটে গত (পাচঁ) দিন ধরে ফেরী পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ছেট বড় মিলিয়ে ৯ শতাধিক যানবাহন। উজান থেকে নেমেআসা পানির স্্েরাত ও চ্যানেলে পলি পরে নব্যতা সঙ্কট সৃষ্টির কারণে শিমুলিয়া-কাঠাঁলবাড়ি নৌরুটে ফেরী চলাচল ব্যহত হচ্ছে। আজ বুধবার ভোর রাত আড়াইটা থেকে সীমিত আকারে ৫টি ফেরী দিয়ে পারাপার চলছে।
বিকল্প চ্যানেল চালু না হওয়ায় সমস্যা আরো ভয়াবহ হতে পারে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে এ শিমুলিয়া- কাঠালবাড়ি নৌ রুট।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া (মাওয়া) উপ মহাব্যবস্থাপক নাছির মোহাম্মদ চৌধুরী বলেন,
শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে।
এ বর্ষার সময়ে চ্যানেলে, নানা রকম” জটিলতার কারণে ,
বিকল্প করে একটি চ্যানেল দেওয়ার কথা ছিল। বিআইডব্লিউটিএর।
সেটি গত ১২ জুলাই উদ্বোধন করার কথা ছিল, কিন্তুতা হয়নি এখনো। বর্তমানের এ চ্যানেলে প্রবেশের সময় নদীতে পানির স্্েরাত ও কারেন্ট বেশি থাকায় ফেরী ঘুরানোর জন্য, সম বেশি ও দুই আড়াই কি.মি. দূর দিয়ে আসতে হয় ফেরী চালকদের।
তিনি আরো বলেন, গত ৪/৫ দিন ধরে, পদ্মাসেতুর একটি পিলারের বাধের মাটি সরেগিয়ে চ্যানেলে আরো সমস্যা বেড়েছে। তাই দূর্ঘটনা এড়াতে ডাম্প ফেরী গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে বন্ধ রাখা হয়েছে। আজ রাত আড়াই টা থেকে বহরের ১৬টি ফেরীর মধ্যে কে টাইপ, রো রো সহ বেশিরভাগ ফেরী বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মাঝারি ও ভিআইপি ফেরী চলাচল করছে। তবে ভিআইপি ক্যামেলিয়া সকালে শিমুলিয়া থেকে লোড করে ছেড়ে যাওয়া চ্যানেলের মুখ থেকে ফের ফিরে এসেছে।
এতে যাত্রী দুর্ভোগ হচ্ছে, সকাল থেকে গাড়ির চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘাট এলাকায় সব মিলিয়ে ৯ শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় আছে।