এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে শেরপুর সদর উপজেলার শেরপুর সরকারী কলেজ পাশের হারে অবস্থান ধরে রাখতে না পারলেও জিপিএ-৫ এবারো শীর্ষে রয়েছে। এ কলেজে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৭ জন আর পাশের হার ৭৮.১৯ %। অন্যদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিউর রহমান মডেল কলেজ পাশের হারে ৯৯.৬২ % অর্জনে অভাবনীয় ফলাফল করে জেলায় শীর্ষ স্থান দখল করে নিয়েছে। এছাড়াও সদর উপজেলার সরকারী মহিলা কলেজ ৬৬.২৮ %,মডেল গার্লস কলেজ ৮১ %, নিজাম উদ্দিন মডেল কলেজ ৮০.২১ %, সেকান্দর আলী মহাবিদ্যালয় ৫৪.৩৬ %, কামারের চর কলেজ ৪৬.৫২ % ,শহীদ আবদুর রশিদ কমার্স কলেজ ৩৩.৩৩ %, শেরপুর বিজ্ঞান কলেজ ৮৮.৭১ % ,জমশেদ আলী মেমোরিয়াল কলেজ ৩৭.৬৮ % ,সানোয়ার হোসেন মডেল কলেজ ৫.৫৬ % ফলাফল করেছে।
এদিকে নকলা উপজেলায় পাশের হারে প্রথম স্থান ও জেলায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে চন্দ্রকোণা কলেজ। পাশের হার ৮৫.৯১ %। এছাড়াও চৌধুরী সবরুন্নেছা মহিলা কলেজ ৭২.৮১%, সরকারী হাজী জাল মামুদ কলেজ ৬১.৭৭ % ফলাফল করেছে।
নালিতাবাড়ী উপজেলার সরকারী শহীদ নাজমুল স্মৃতি মহাবিদ্যালয় ৫৭.২৬ % ,নালিতাবাড়ী শহীদ আবদুর রশিদ মহিলা কলেজ ৬৭.৫৭ %, হাজী নুরুল হক নন্নী পোড়াগাও মৈত্রী কলেজ ৭৩.৮৫ % ফলাফল করেছে।
ঝিনাইগাতী মহিলা আদর্শ কলেজ ৪৩.০২ %, সরকারী আদর্শ কলেজ ,হাতিবান্ধা ঝিনাইগাতী ৬৬.০৬ %, আলহাজ¦ সফিউদ্দিন আহাম্মেদ কলেজ ৩৮.৫৫ %, সীমান্ত মডেল কলেজ ৫২.৬৩ %, আলহাজ¦ হাজেরা আক্তারুজ্জামান কলেজ ১৪.২৯ % ফলাফল করেছে।
এদিকে জেলার শ্রীবরদী উপজেলার বিষ্নপুর খন্দকার বাড়ী কলেজ থেকে একজন শিক্ষার্থীও পাশ করেনি তবে এই উপজেলার শ্রীবরদী সরকারী কলেজ ৫৪.৮০ %, ভারারা এসপি স্কুল এ- কলেজ ৩৩.৩৩ %, আয়শা আইনউদ্দিন মহিলা কলেজ ২৮.১৭ % ফলাফল অর্জন করেছে আর একই উপজেলার আইডিয়াল কলেজ থেকে দুইজন মাত্র ছাত্র পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলেও পাশ করেছে মাত্র একজন।