নোয়াখালীর সেনবাগ পৌরসভার বাতানিয়া গ্রামের ঈদের আগের রাতে পাগলা মহিষের শিংয়ের আঘাতে আহত চৌধুরী মিয়া (৬০) চিকিৎসার্ধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে ঢাকার একটি হাসপাতালে মারাগেছে। চৌধুরী মিয়া সেনবাগ পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড বাতানিয়া গ্রামের মসজিদ ওয়ালা বাড়ির বাসিন্দা। শুক্রবার দুপুরে নিজ বাড়ির দরজায় নামাজের জায়নাজা শেষে লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
স্থানীয়রা জানায় ঈদের আগের দিন রোববার গভীর রাতে একটি পাগলা মহিষ ছুটে এসে বতস ঘরের আঙ্গিনা ভাংচুর শুরু করলে চৌধুরী মিয়া ঘরের দরজা খুলে উকি মেরে দেখা মুহুর্তে ওই পাগলা মহিষটি তাকে শিং দিয়ে গুতিয়ে পেটের নাড়ীভূড়ি বের করে পেলে। পরবর্তীতে বাড়ির লোকজন তাকে দ্রুত উদ্ধার করে প্রথমে সেনবাগ হাসপাতালে সেখান থেকে নোয়াখালী জেনারের হাসপাতালে সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করান। সেখানে ৬দিন চিকিৎসার্ধীন অবস্থায় শুক্রবার মারা যায়।