যশোরের কেশবপুর উপজেলার কাকিলাখালী সন্মিলনী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা মাসুরা খাতুন জাল শিক্ষক নিবন্ধন নিয়ে চাকুরী করে চলেছেন। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যায়ন কর্র্তপক্ষ মাসুরা খাতুনের দাখিলকৃত নিবন্ধন সনদ যাচাই বাছাই করে সনদ সঠিক নয় মর্মে বেশিনিক/শি/শি/সনদ যাচাই(সকল)/৪৪৮ অংশ-২)/২০১৪/০৯ স্মারকে সিরাজ উদ্দিন বিশ্বাসের কন্যা মাসুরা খাতুনের দাখিলকৃত নিবন্ধন সনদ জাল প্রমানিত হওয়ায় প্রধান শিক্ষককে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন ও গৃহিত পদক্ষেপ এনটি আর সিকে অবহিত করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন এন টি আর সি এর সহকারী পরিচালক মোঃ লোকমান হোসেন। গত ২০১৫ সালে নির্দেশনা দেওয়া হলেও মাসুরা খাতুনের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় হয়নি। এ ব্যাপারে সহকারি শিক্ষিকা মাসুরা খাতুনের সেল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সনদ বিষয়ে কিছুই জানে না বলে জানান। এমনকি তিনি এন টি আর সিতে কিভাবে নিবন্ধন সনদ গেলো সেটাও জানেন না। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা ত্রিপালী দাস জানান, এ বিষয়ে তিনি প্রথম শুনলেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রুহুল কুদ্দুস গত ২০১৩ সাল থেকে অনুপস্থিত থাকায় তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। এন টি আর সির নির্দেশনা তোয়াক্কা না করে সহকারি শিক্ষক (কৃষি) কি ভাবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেন সে প্রশ্ন সচেতন মহলের।